ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

রাজধানীতে মসজিদ-বাজার নিয়ন্ত্রণ নিতে তত্ত্বাবধায়কের বাড়িতে হামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

জানুয়ারি ৩, ২০২৫, ০৯:৪৭ পিএম

রাজধানীতে মসজিদ-বাজার নিয়ন্ত্রণ নিতে তত্ত্বাবধায়কের বাড়িতে হামলা

রাজধানীর ধোলাইপাড় বাজার জামে মসজিদ ও বাজার নিয়ন্ত্রণে নিতে তত্ত্বাবধায়কের বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ১৫ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন যাত্রাবাড়ীর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ফারুক আহমেদ।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে ধোলাইপাড় বাজার জামে মসজিদ ও বাজারের রক্ষণাবেক্ষণ ও তদারকি করছেন হামলার শিকার রুনা পারভীনের পরিবার। তার স্বামী সিরাজুল ইসলাম বাবুল মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন। ১০ বছর আগে তার স্বামী মারা যান। স্বামীর মৃত্যুর পর বড় ছেলে রকিব উদ্দিন সিজার তত্ত্বাবধায়কের দায়িত্ব পালন করছেন। মসজিদ ও বাজারের আশেপাশে রুনা পারভীনদেরও জমি রয়েছে। সেই জমি ও মসজিদ-বাজার দখলে নিতে গত ৫ বছর ধরে একটি চক্র নানাভাবে তাদের হুমকি-ধামকি দিচ্ছে এবং হয়রানি করে আসছে। রুনা পারভীনের ছোট ছেলে কুতুব উদ্দিন পাপ্পুকেও গুমের পর হত্যার অভিযোগও রয়েছে ওই চক্রের বিরুদ্ধে। পাপ্পু হত্যার মামলা এখনও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনে (পিবিআই) তদন্তাধীন রয়েছে বলে জানা গেছে। এরই মধ্যে গত ৩১ ডিসেম্বর দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় প্রতিপক্ষ। এ ঘটনায় ২ জানুয়ারি যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা করেন রুনা পারভীন। 

মামলার আসামীরা হলেন, মোজাফ্ফর ভুট্ট, হাফিজুর রহমান ইমন, ইমরান, মনু, তুষার, শাহীন, রাহাত, ফিহাদ, আরমান, নাসির উদ্দিন, আলামগীর, আলামিন, ইসমাইল, ইউসুফ আলী গুড্ডুসহ অজ্ঞাতনামা ১৫ জন। এরমধ্যে হাফিজুর রহমান ইমন, ইমরান মামলার বাদী রুনা পারভীনের ভাসুরের ছেলে এবং নাসির উদ্দিন তার দেবর বলেও মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।

মামলার বিষয়ে রুনা পারভীন বলেন, আসামিরা নানাভাবে হুমকি-ধামকি দিচ্ছে। চাঁদা দাবি করছে। গত ৩০ ডিসেম্বর দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না পেয়ে একদিন পর ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে তারা। চাঁদা না দেয়ায় আসামিরা অস্ত্র নিয়ে বাড়িতে হামলা চালায়। হামলার দৃশ্য সিসিটিভি ফুটেজে রয়েছে। আসামিরা সিসিটিভিও ভাঙচুর করেছে।

মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ফারুক আহমেদ বলেন, এটা দখল না, মারামারি করেছে, এজাহার দিয়েছে। সত্যতা পাওয়ায় মামলা নেয়া হয়েছে। আসামি গ্রেপ্তারের বিষয়টিও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

আরএস
 

Link copied!