ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা সোমবার, ০৭ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

বিসিবির ২৫০ কোটি টাকা স্থানান্তরের ব্যাখ্যা দিলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

এপ্রিল ২৬, ২০২৫, ০৯:১৭ পিএম

বিসিবির ২৫০ কোটি টাকা স্থানান্তরের ব্যাখ্যা দিলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

গত বছরের আগস্ট থেকে নভেম্বর মাসের মধ্যে কয়েকটি ধাপে ১৪টি ভিন্ন ব্যাংকে প্রায় ২৫০ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট রিসিপ্ট (এফডিআর) স্থানান্তর করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিশাল অঙ্কের এই অর্থ স্থানান্তর নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনা চলছে বিভিন্ন মহলে। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া।

তিনি জানিয়েছেন, অধিক লাভ ও ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংক থেকে অর্থ সরাতেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তবে, অর্থ স্থানান্তরের ক্ষেত্রে বিসিবির অভ্যন্তরীণ নিয়ম মানা হয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখবে তার মন্ত্রণালয়।

শনিবার বিকালে পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনের নিয়োগ পরীক্ষার শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান আসিফ মাহমুদ।

ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেন, এই এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির সভাপতি ও পরিচালকদের সঙ্গে কথা বলেছি। বিসিবির আয় আসে বিভিন্ন উৎস থেকে, যার মধ্যে এফডিআরের ইন্টারেস্ট রেট অন্যতম এবং এই আয় বোর্ডের অপারেশনাল ব্যয় নির্বাহে খরচ হয়।

তিনি বলেন, যেখানে বিসিবির এফডিআরের রেট ছিল ৭-৮ শতাংশ, সেখানে নতুন করে স্থানান্তরিত অর্থে রেট পাওয়া যাচ্ছে ১১-১২ শতাংশ। অধিক মুনাফার আশাতেই এই স্থানান্তর করা হয়েছে।

আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, এছাড়াও যে ব্যাংকগুলো থেকে অর্থ সরানো হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী সেগুলো ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। ওই ব্যাংকগুলো সম্পর্কে বাংলাদেশ ব্যাংকের হলুদ সংকেত ছিল, মানে ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংক। বিসিবি কিংবা আপনারা নিজেরাও তো ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংকে টাকা রাখতে চাইবেন না।

তবে, ক্রীড়া মন্ত্রণালয় পুরো প্রক্রিয়াটি খতিয়ে দেখবে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, বিসিবির অভ্যন্তরীণ যে নিয়ম, সেটা কোনোভাবে ভঙ্গ করা হয়েছে কি না, সেটা আমরা দেখব। বিসিবিতে তো একজন ফিন্যান্স ডিরেক্টর আছেন; তার মতামত নেওয়া হয়েছে কি না, তার অনুমোদন আছে কি না, সেখানে কোনো প্রকার স্বেচ্ছাচারিতা হয়েছে কি না, সেটা আমরা দেখব।

উল্লেখ্য, অর্থ স্থানান্তরের পর গুঞ্জন উঠেছিল যে বিসিবির বর্তমান সভাপতি ফারুক আহমেদ এর মধ্যে থেকে ১২০ কোটি টাকা সরিয়ে নিয়েছেন। যদিও এক বিবৃতির মাধ্যমে এই গুঞ্জনকে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছে বিসিবি।

ইএইচৃ

Link copied!