ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা সোমবার, ০৭ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

তারাকান্দায় সেপটিক ট্যাংক থেকে নারীর লাশ উদ্ধার: যুবক গ্রেপ্তার

আব্দুল্লাহ আল আমীন, ময়মনসিংহ

আব্দুল্লাহ আল আমীন, ময়মনসিংহ

জুলাই ৬, ২০২৫, ০৮:৩৭ পিএম

তারাকান্দায় সেপটিক ট্যাংক থেকে নারীর লাশ উদ্ধার: যুবক গ্রেপ্তার

ময়মনসিংহের তারাকান্দায় সেপটিক ট্যাংক থেকে উদ্ধার হওয়া অজ্ঞাতপরিচয় নারীর পরিচয় উদঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে রোহান মিয়া (২৫) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

পিবিআই সূত্রে জানা যায়, গত ৩ জুলাই সকাল ১০টার দিকে তারাকান্দা থানার দাদরা গ্রামে একটি পরিত্যক্ত বাড়ির সেপটিক ট্যাংক থেকে নারীর গলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ঘটনার পর থানা পুলিশ, র‌্যাব, সিআইডি এবং পিবিআই পৃথকভাবে তদন্ত শুরু করে।

পিবিআই প্রধান অ্যাডিশনাল আইজিপি মো. মোস্তফা কামালের নির্দেশনায় এবং ময়মনসিংহ জেলা পুলিশ সুপার মো. রকিবুল আক্তারের তত্ত্বাবধানে তদন্ত শুরু করে পিবিআই। আধুনিক প্রযুক্তির সহায়তায় মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিহতের পরিচয় ও হত্যার রহস্য উন্মোচন করা হয়।

নিহতের নাম সুফিয়া খাতুন (৩৪), বাড়ি ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার পাতিলগাঁও গ্রামে। 

পিবিআই জানায়, ছাগল বিক্রির উদ্দেশ্যে গত ২৯ জুন তারাকান্দা বাজারে যান সুফিয়া। এরপর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়।

তদন্তে উঠে আসে, গ্রেপ্তার রোহান মিয়া সুফিয়ার মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে প্রেমের অভিনয় করে সম্পর্ক গড়ে তোলে। ছাগল বিক্রির দিন রাতে এক নির্জন বাড়িতে নিয়ে গিয়ে তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে। একপর্যায়ে কথাকাটাকাটির জেরে সুফিয়াকে শ্বাসরোধে হত্যা করে সে। পরে মরদেহ সেপটিক ট্যাংকে ফেলে দিয়ে তার কাছ থেকে চার হাজার টাকা ও মোবাইল ফোন নিয়ে পালিয়ে যায়।

৫ জুলাই গভীর রাতে পিবিআই অভিযান চালিয়ে ফুলপুরের বেপারীপাড়া এলাকা থেকে রোহানকে গ্রেপ্তার করে। তার দেখানো মতে নিহতের মোবাইল ফোনও উদ্ধার করা হয়।

পিবিআই ময়মনসিংহের পুলিশ সুপার মো. রকিবুল আক্তার জানান, ক্লুলেস এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন ও আসামি গ্রেপ্তারে পিবিআইয়ের আভিযানিক দল ও সদর দপ্তরের এলআইসি শাখা নিরলসভাবে কাজ করেছে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, রোহান আগেও একটি হত্যাকাণ্ডের মামলায় জড়িত ছিল।

গ্রেপ্তার রোহান মিয়াকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আরও কেউ জড়িত রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পিবিআই।

ইএইচ

Link copied!