ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad
দু’পাড়ের মেলবন্ধন

দুর্ভোগ লাঘবে ১৫০ ফুট দৈর্ঘ্য ‘কাঠের সেতু’

ইমরান আল নবিন, রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী)

ইমরান আল নবিন, রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী)

ডিসেম্বর ১, ২০২২, ০৪:১০ পিএম

দুর্ভোগ লাঘবে ১৫০ ফুট দৈর্ঘ্য ‘কাঠের সেতু’

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার সদরের প্রাণকেন্দ্রে বাহেরচর বাজার এবং পার্শ্ববর্তী ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত বড়ইতলা বাজার। এর মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে গহিনখালী খাল। দু’পাড়ের মানুষ এই খালের ওপর দীর্ঘদিনের ভেঙে থাকা সেতুতে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছিল। অবশেষে স্থায়ী সেতু না হলেও ঝুঁকিমুক্ত পারাপার হওয়ার জন্য নতুন ‘কাঠের সেতু’ পেয়েছেন দু’পাড়ের লোকজন। এতেই আনন্দিত তারা।  

স্থানীয়রা জানান, এই দুই বাজারের মানুষের অভ্যন্তরীণ এবং উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য দীর্ঘদিনের দাবি গহিনখালী খালের ওপর সেতু নির্মাণের। কিন্তু দীর্ঘদিনেও সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। তাই উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জহির উদ্দিন আহমেদের নিজস্ব অর্থায়ণে এই কাঠের সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেন।  

সেতু নির্মাণশ্রমিক ও স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, গত এক সপ্তাহ ধরে ১৫০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৬ ফুট প্রস্থের এই সেতু নির্মাণে উপজেলা চেয়ারম্যানের ব্যয় হয় ১ লাখ ৮২ হাজার টাকা। নবনির্মিত কাঠের সেতুটি বুধবার বিকেলে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে সর্বসাধারণের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।

ব্যবসায়ীরা জানান, এই সেতুর কারণে তাদের দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ লাঘব হয়েছে। এতে তারা আনন্দিত। উপজেলার ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নের বড়ইতলা বাজারের ইলেক্ট্রনিক্স ব্যবসায়ী শাকিল আহমেদ বলেন, ‘নতুন কাঠের সেতু হওয়ার কারণে আমরা সবচেয়ে বেশি  উপকৃত। এই সেতু না থাকলে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়তো। তাই সেতুটি আমাদের জন্য আর্শিবাদ। তবে এখানে একটি স্থায়ী ব্রিজ প্রয়োজন।’

এ ব্যাপারে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ডা. জহির উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাহেরচর বাজার এবং বড়তলা বাজারÑএই দুই পাড়ের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে কষ্ট করে ভাঙা সেতু পারাপার হতো। তাদের কষ্ট লাঘবের জন্য আমার নিজস্ব অর্থায়ণে একটি কাঠের সেতুটি নির্মাণ করি। আশা করছি, ওখানে স্থায়ী সেতুও নির্মাণ করা হবে। সে বিষয়ে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এরআগেও বিভিন্ন এলাকায় আমি চারটি কাঠের সেতু নির্মাণ করি।’

উল্লেখ্য, এরআগে ওই খালের ওপর একটি লোহার সেতু ছিল। সেতুটি পারাপারের অনুপযোগী হওয়ায় ২০১২ সালে এটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে এলজিইডি। পরে সেটি এলজিইডির পক্ষ থেকে ভেঙে নেওয়া হলে একটি কাঠের সেতু নির্মাণ করা হয়। সেটিও ভেঙে যাওয়ায় দুর্ভোগ লাঘবে নতুন এই কাঠের সেতু নির্মাণ করা হয়।    


ইএফ

Link copied!