ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পরিস্থিতি

জি-২০ সম্মেলনে শি-বাইডেন মুখোমুখি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

নভেম্বর ১১, ২০২২, ১১:১১ এএম

জি-২০ সম্মেলনে শি-বাইডেন মুখোমুখি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর বিশ্ব পরিস্থিতি বদলে গেছে। এই যুদ্ধের প্রভাবে বড় বড় দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানরা মুখ দেখাদেখিও বন্ধ করে দিয়েছেন, এমনটাই ভিন্ন ভিন্ন সময় দেখা গেছে। 

তবে এবারই প্রথম রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যে মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। বাইডেন প্রশাসনের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায় এবিসি নিউজ।  

এই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ১৪ থেকে ১৬ নভেম্বর ইন্দোনেশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে জি-২০ সম্মেলন। যেখানে বাইডেন ও শি উভয়ই যোগ দেবেন বলে নিশ্চিত করেছেন। 

সেখানে বাইডেন তাইওয়ান প্রসঙ্গ, মিত্রদের সঙ্গে ইউক্রেনে হামলা চালানোর জন্য রাশিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবেন বলে জানা গেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনে আশাতীত ভালো ফল করে উজ্জীবিত জো বাইডেন এক সপ্তাহের জন্য জলবায়ু সম্মেলন, আসিয়ান সম্মেলন ও জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে মিসর ও এশিয়া সফর শুরু করেছেন। বৃহস্পতিবার (১০ নভেম্বর) তিনি মিশরের উদ্দেশে রওনা হন। এ সফরে পররাষ্ট্রনীতির বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করবেন তিনি।

এশিয়া সফর শুরুর আগে জো বাইডেন জানান, তার লক্ষ্য হচ্ছে শি জিন পিংয়ের অগ্রাধিকার ও উদ্বেগের বিষয়গুলো গভীরভাবে বোঝা। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জি-২০ সম্মেলনের এক ফাঁকে তারা একান্তে কথা বলবেন।

শি জিন পিংকে তিনি প্রত্যেকের ‍‍`রেড লাইন‍‍` কত দূর, তা জানিয়ে দেবেন। যুক্তরাষ্ট্র ও চীন যাতে পরস্পরের সঙ্গে সংঘর্ষে না জড়ায়, সে জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের স্বার্থের বিষয়গুলো নিয়ে তারা কথা বলবেন বলে জানান বাইডেন।

২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে বাইডেন ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে বেইজিং ও ওয়াশিংটন দুই দেশের প্রেসিডেন্টের সরাসরি সাক্ষাতের চেষ্টা করে যাচ্ছে। এরআগে দুই নেতা একাধিকবার ফোনে কথা বলেছেন ও ভার্চ্যুয়ালি বৈঠক করেছেন।

বাইডেনের পক্ষ থেকে এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আন্তর্জাতিক নিয়ম চালু রাখার বিষয়ে তাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে। এ অঞ্চলে বাণিজ্য ও বিভিন্ন দেশের সঙ্গে চীনের সম্পর্কের বিষয়টি নিয়েও তিনি কথা বলবেন।

এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের নিম্ন কক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফর ঘিরে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। দুই দেশের সম্পর্কের অবনতি হয়।

এদিকে জি-২০ সম্মেলনে সরাসরি যোগ দিচ্ছেন না পুতিন। ইন্দোনেশিয়ার এক সরকারি কর্মকর্তা জানান, এবারের জি-২০ সম্মেলনে সশরীরে আসছেন না পুতিন। তবে তিনি ভার্চ্যুয়ালি থাকবেন।

ইন্দোনেশিয়ার পক্ষ থেকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তিনি জানান, পুতিন গেলে তিনি যাবেন না। তিনিও ভার্চ্যুয়ালি যোগ দিতে পারেন।

টিএইচ

Link copied!