ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad
ইউনিসেফ

বিশ্বে ভয়াবহ শাস্তির শিকার ৪০ কোটি শিশু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

জুন ১২, ২০২৪, ১১:১৩ এএম

বিশ্বে ভয়াবহ শাস্তির শিকার ৪০ কোটি শিশু

বিশ্বে ভয়াবহ শারীরিক ও মানসিক শাস্তির শিকার হয়েছে ৪০ কোটি শিশু। ২০১০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত এসব শিশু বাসগৃহে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এদের অধিকাংশের বয়স সর্বোচ্চ পাঁচ বছর।

জাতিসংঘের বৈশ্বিক শিশু নিরাপত্তা ও অধিকারবিষয়ক অঙ্গ সংস্থা ইউনিসেফ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ৪০ কোটি শিশুর মধ্যে একাধিক বার শারীরিক শাস্তি বা প্রহারের শিকার হয়েছে প্রায় ৩৩ কোটি শিশু, বাকিরা শিকার হয়েছে মানসিক শাস্তির। এই মুহূর্তে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৬০ শতাংশের বয়স সর্বোচ্চ পাঁচ বছর।

ইউনিসেফের সংজ্ঞা অনুযায়ী, শিশুদের সঙ্গে ধমকের সুরে চিৎকার বা উচ্চ স্বরে কথা বলা, তাদের গালাগাল করা মানসিক শাস্তি প্রদানের শামিল। বিশ্বের অনেক দেশেই শিশুদের প্রহার করা আইনত নিষিদ্ধ। তবে ইউনিসেফের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বিশ্ব জুড়ে প্রায় ৫০ কোটি শিশু যে কোনো সময় প্রহারের শিকার হওয়ার ঝুঁকিতে থাকে। এসব শিশুর মধ্যে এমন বহু দেশের শিশু রয়েছে, যেসব দেশে শিশুদের প্রহার বা শারীরিক শাস্তি দেওয়া নিষিদ্ধ।

শাস্তি প্রদানের নামে শিশু নির্যাতনের পক্ষে সায় রয়েছে অনেক অভিভাবকেরও। সোমবারের প্রতিবেদনে ইউনিসেফ জানিয়েছে, বিশ্বের প্রতি চার জন মায়ের এক জন বিশ্বাস করেন, শিশুদের যথাযথভাবে শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে তাদের প্রহার বা শারীরিক শাস্তি দেওয়া দরকার। তবে তাদের এই ধারণা একদমই সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক ক্যাথরিন রাসেল।

সোমবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘যদি শিশুরা বাড়িতে শারীরিক বা মানসিক নির্যাতনের শিকার হয়, তাহলে তাদের মানসিক উন্নতি বাধাগ্রস্ত হয়, নিজের মূল্য সম্পর্কেও ভুল ধারণা গড়ে ওঠে।  তিনি বলেন, শিশুদের প্রতি যত্নশীল ও স্নেহপূর্ণ অভিভাবকত্ব একদিকে যেমন অভিভাবকের সঙ্গে শিশুর বন্ধন দৃঢ় করে, তেমনি তাদের শিক্ষা ও মানসিক বিকাশের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সর্বোপরি অভিভাবকদের মনোযোগ ও স্নেহ শিশুদের মধ্যে নিরাপত্তাবোধ তৈরি করে।’ বিবৃতিতে বলেন ক্যাথরিন রাসেল।

বিআরইউ

Link copied!