ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা সোমবার, ০৭ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

আগাম জামিন পেলেন চাঁদপুরের ‘বালুখেকো’ সেলিম

মো. মাসুম বিল্লাহ

সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২২, ০১:১৬ পিএম

আগাম জামিন পেলেন চাঁদপুরের ‘বালুখেকো’ সেলিম

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৩৪ কোটি টাকার সম্পদ অর্জনের মামলায় চাঁদপুরের বিতর্কিত চেয়ারম্যান ‘বালুখেকো’ খ্যাত সেলিম খানকে ৪ সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। 

বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। একইসঙ্গে এই সময়ের মধ্যে তাকে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়েছে।

আদালতে সেলিম খানের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোমতাজ উদ্দিন ফকির। অপরদিকে  দুদকের পক্ষ ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান।

এর আগে মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) আগাম জামিন চেয়ে ফের হাইকোর্টে আবেদন করেন তিনি।

এর আগে সেলিম খানের বিরুদ্ধে ৩৪ কোটি ৫৩ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ১লা আগস্ট মামলা করে দুদক। 

এরপর গত ১৪ আগস্ট ৩৪ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় চাঁদপুরের বিতর্কিত চেয়ারম্যান সেলিম খানকে তিন সপ্তাহের মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।

সংশ্লিষ্ট আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সারওয়ার হোসেন বাপ্পী জানান, তিন সপ্তাহের মধ্যে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ না করতে পারায় সেলিম খান পুনরায় আগাম জামিন চেয়ে আবেদন করেছেন।

সেলিম খানের পক্ষের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির বলেন, হাইকোর্টের আদেশে মামলা নম্বর ভুল ছিল। এই কারণে আমরা আবার নতুন করে জামিন আবেদন বরেছি। আগামীকাল এ বিষয়ে শুনানি হতে পারে।

এজাহারে বলা হয়, সেলিম খান অবৈধ উপায়ে ৩৪ কোটি ৫৩ লাখ ৮১ হাজার ১১৯ টাকার সম্পদ তাঁর জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণভাবে অর্জন করে নিজ ভোগদখলে রেখেছেন। এ ছাড়া তিনি ৬৬ লাখ ৯৯ হাজার ৪৭৭ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন।

দুদক সচিব জানান, অনুসন্ধান কর্মকর্তার প্রতিবেদনের ভিত্তিতে কমিশন সভায় সেলিম খানের বিরুদ্ধে মামলার সিদ্ধান্ত হয়।

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত ভূমি অধিগ্রহণের জন্য সেলিম খানের ইউনিয়নের মেঘনা পাড়ে একটি এলাকা নির্ধারণ করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ৬২ একর ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু করতে গিয়ে দেখা যায়, চেয়ারম্যান সেলিম খান, তার ছেলেমেয়েসহ অন্য জমির মালিকরা অস্বাভাবিক মূল্যে দলিল তৈরি করেছেন। ফলে ওই জমি অধিগ্রহণে সরকারের ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ৫৫৩ কোটি টাকা।

জমির অস্বাভাবিক মূল্য নিয়ে জেলা প্রশাসকের তদন্তে সরকারের বিপুল পরিমাণ অর্থ লোপাট করার পরিকল্পনা ধরা পড়ে। পরে ভূমি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রতিবেদনে বিষয়গুলো উল্লেখ করেন জেলা প্রশাসক, যা নিয়ে সারাদেশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়।


টিএইচ

Link copied!