ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা সোমবার, ০৭ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

জনপ্রতি ফিতরা সর্বনিম্ন ১১০, সর্বোচ্চ ২৮০৫ টাকা

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

মার্চ ১১, ২০২৫, ০১:৫৫ পিএম

জনপ্রতি ফিতরা সর্বনিম্ন ১১০, সর্বোচ্চ ২৮০৫ টাকা

এ বছর বাংলাদেশে ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২ হাজার ৮০৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর (২০২৪) ফিতরার সর্বনিম্ন হার ছিল ১১৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২ হাজার ৯৭০ টাকা।

মঙ্গলবার বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় সাদাকাতুল ফিতর নির্ধারণ কমিটির সভায় ১৪৪৬ হিজরি সনের ফিতরার হার নির্ধারণ করা হয়।

সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের খতিব মুফতি মাওলানা আবদুল মালেক, এবং কমিটির সদস্য ও বিশিষ্ট আলেমরা উপস্থিত ছিলেন।

এ বছর ফিতরা হিসেবে গম, আটা, যব, খেজুর, কিশমিশ ও পনিরের মধ্যে যেকোনো একটি পণ্যের নির্দিষ্ট পরিমাণ বা এর বাজারমূল্য প্রদান করা যাবে। এর মধ্যে গম বা আটা দিয়ে ফিতরা দিলে ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম বা ১১০ টাকার সমপরিমাণ, যব দিয়ে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা ৫৩০ টাকার সমপরিমাণ, খেজুর দিয়ে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা ২ হাজার ৩১০ টাকার সমপরিমাণ, কিশমিশ দিয়ে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা ১ হাজার ৯৮০ টাকার সমপরিমাণ এবং পনির দিয়ে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা ২ হাজার ৮০৫ টাকার সমপরিমাণ ফিতরা দেওয়া যাবে।

ফিতরার এই হার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বাজারমূল্যের ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হয়েছে। মুসলমানরা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী এসব পণ্য অথবা এর বাজার মূল্য দ্বারা ফিতরা আদায় করতে পারবেন।

সভায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব গভর্নরসের গভর্নর মাওলানা সৈয়দ মোহাম্মদ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী, ড. খলীলুর রহমান মাদানী, মাওলানা শাহ মো. নেছারুল হক, শায়খ যাকারিয়া (রা.) রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক মুফতি মিজানুর রহমান সাইদ, ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন অধ্যাপক ড. ওয়ালিউল্লাহ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব (মহাপরিচালক রুটিন দায়িত্ব) মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদুল আনোয়ার, মুহাম্মদ জালাল আহমদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফতি মাওলানা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, মুফাসসির ড. মাওলানা মুহাম্মদ আবু সালেহ পাটোয়ারী, পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহিবুল্লাহিল বাকী নদভী, দ্বীনী দাওয়াত ও সংস্কৃতি বিভাগের উপ-পরিচালক মাওলানা মো. জাকির হোসেনসহ বিশিষ্ট ওলামায়ে-কেরামরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে আগামী ৩১ মার্চ বা ১ এপ্রিল ঈদুল ফিতর উদযাপিত হতে পারে।

ইএইচ

Link copied!