ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

মানিকগঞ্জে রাস্তা নির্মাণ শেষ হলেও অধিগ্রহণের টাকা পাননি জমির মালিকরা

মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি

মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি

মে ১৪, ২০২৫, ০৭:৩৫ পিএম

মানিকগঞ্জে রাস্তা নির্মাণ শেষ হলেও অধিগ্রহণের টাকা পাননি জমির মালিকরা

মানিকগঞ্জে একটি সড়কের নির্মাণকাজ শেষ হলেও জমি অধিগ্রহণের টাকা পাননি মালিকরা। পাওনা অর্থ বুঝিয়ে না দিয়ে জমি দখলের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন ভুক্তভোগীরা।

বুধবার দুপুর ১১টায় সদর উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের বারাহিরচর জান্নাকান্দি এলাকায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

জানা গেছে, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) আওতায় কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের কাটিগ্রাম-রাজিবপুর-বায়রা খেয়াঘাট পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি আঞ্চলিক সড়কের সংস্কার ও পিচ ঢালাই কাজ শুরু হয় ২০২৩ সালের মাঝামাঝিতে। সড়কটি জান্নাকান্দি এলাকায় পৌঁছালে পাঁচটি দাগের অন্তর্গত ৫০ শতাংশ কৃষিজমি, যা ছয়জন ব্যক্তিমালিকের, অধিগ্রহণ না করেই দখলে নিয়ে সড়ক নির্মাণ করা হচ্ছে।

ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেন, জেলা প্রশাসক ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বরাবর একাধিকবার অভিযোগ জানালেও কোনো প্রতিকার মেলেনি। এ অবস্থায় ঠিকাদার জোরপূর্বক নির্মাণকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সড়ক নির্মাণে সরকারের জমি প্রয়োজন হলে আইন অনুযায়ী অধিগ্রহণ করে জমির মালিকদের ন্যায্য ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা। কিন্তু এখানকার জমি দখল করে সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে ক্ষতিপূরণ না দিয়েই। তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, দ্রুত পাওনা পরিশোধ না করা হলে সড়ক উন্নয়নকাজ বন্ধ করে দেওয়া হবে।

ভুক্তভোগী মোহাম্মদ মহিম (৪৬) বলেন, "এই জমি আমাদের বাপ-দাদার আমলের। নিয়মিত খাজনা পরিশোধ করা হয়েছে। অথচ সেই জমি দখল করে সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। আমরা রাস্তার বিপক্ষে নই, কিন্তু সরকারি বিধি অনুযায়ী অধিগ্রহণের টাকা আমাদের এখনো দেওয়া হয়নি। এলজিইডি অফিস ও জেলা প্রশাসকের কাছে বহুবার অভিযোগ করেও প্রতিকার পাইনি। আমরা চাই, দ্রুত নিয়ম অনুযায়ী জমির মূল্য পরিশোধ করা হোক।"

আরেক ভুক্তভোগী আনেস মোল্লা (৬৫) বলেন, "জমির টাকা আত্মসাতের জন্য একটি মহল চেষ্টা চালাচ্ছে। দুই বছর ধরে রাস্তার কাজ চললেও এখনো আমাদের পাওনা বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। পাওনা না পাওয়া পর্যন্ত আমরা ঠিকাদারকে কাজ করতে দেব না।"

মানববন্ধনে শতাধিক গ্রামবাসী অংশ নেন।

ইএইচ

Link copied!