ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

অবৈধ সিএনজি স্ট্যান্ড সরানোকে কেন্দ্র করে মানিকগঞ্জে উত্তেজনা, আটক ৪

বি.এম খোরশেদ, মানিকগঞ্জ

বি.এম খোরশেদ, মানিকগঞ্জ

জুলাই ৩০, ২০২৫, ০৮:৩৯ পিএম

অবৈধ সিএনজি স্ট্যান্ড সরানোকে কেন্দ্র করে মানিকগঞ্জে উত্তেজনা, আটক ৪

মানিকগঞ্জে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক থেকে সিএনজি অটোরিকশার অবৈধ স্ট্যান্ড সরানোকে কেন্দ্র করে ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে পরিবহন শ্রমিকদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। 

এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজন শ্রমিককে আটক করেছে পুলিশ।

বুধবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে ট্রাফিক পুলিশ মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মহাসড়ক দখল করে গড়ে ওঠা অবৈধ অটোরিকশা স্ট্যান্ড অপসারণে অভিযান চালালে পরিবহন শ্রমিকরা এতে বাধা দেন। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।

জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক (প্রশাসন) আব্দুল হামিদ বলেন, “মহাসড়কের নিরাপত্তা এবং যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। কেউ রাস্তায় অবৈধভাবে যানবাহন দাঁড় করাতে পারবে না। অভিযানে দেখা গেছে, বেশিরভাগ সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত হ্যালোবাইকের বৈধ কাগজপত্র নেই। এসব যানবাহন সড়কে যানজটের সৃষ্টি করছে।”

তিনি আরও জানান, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে যানজট নিরসনে অবৈধ স্ট্যান্ড উচ্ছেদ করা হচ্ছে। অভিযানের সময় কিছু পরিবহন শ্রমিক সরকারি কাজে বাধা দেয় এবং সড়কে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চার শ্রমিককে আটক করে সদর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ভবিষ্যতে সড়কে যানজট সৃষ্টি করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন পরিবহন শ্রমিক অভিযোগ করেন, “প্রতিদিন থানা পুলিশকে রাতে ডিউটির জন্য বিনা ভাড়ায় যানবাহন সরবরাহ করা হয়। শ্রমিক নেতারা এবং ট্রাফিক পুলিশকে নিয়মিত মাসোহারা দিতে হয়। এতকিছুর পরও যদি আমাদের হয়রানি করা হয়, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই ক্ষোভ তৈরি হবে। তাই শ্রমিকরা পুলিশের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছেন এবং বিনা কারণে চারজন শ্রমিককে ধরে নেওয়া হয়েছে।”

মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম. আমান উল্লাহ বলেন, “সড়কে যানবাহন রেখে বিশৃঙ্খলা এবং পরিবহন খাতে চাঁদাবাজির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে চারজনকে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে—তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে, নাকি তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা হবে।”

রাত ৮টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত চারজন শ্রমিক থানার হেফাজতেই ছিলেন।

ইএইচ

Link copied!