ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

মাতারবাড়ী বন্দর পরিচালনায় আগ্রহী সৌদি কোম্পানি রেড সি

আমার সংবাদ ডেস্ক

আমার সংবাদ ডেস্ক

জানুয়ারি ২৫, ২০২৫, ১০:৫০ এএম

মাতারবাড়ী বন্দর পরিচালনায় আগ্রহী সৌদি কোম্পানি রেড সি

সৌদি মালিকানাধীন বন্দর পরিচালনাকারী কোম্পানি রেড সি গেটওয়ে টার্মিনাল বাংলাদেশের মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর পরিচালনার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। কোম্পানির নির্বাহী চেয়ারম্যান আমের এ আলিরেজা বলেন, মাতারবাড়িকে এই অঞ্চলের অন্যতম বৃহৎ বন্দরে রূপান্তর করার ক্ষেত্রে তারা সহায়তা করতে পারে।

শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) সুইজারল্যান্ডের দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনের ফাঁকে আমের এ আলিরেজা প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় তিনি এই আগ্রহ প্রকাশ করেন।

প্রধান উপদেষ্টা কোম্পানিটিকে বাংলাদেশে আরও বেশি বিনিয়োগ এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে সহায়তা করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী এলাকায় আরও বন্দর তৈরি করবে যাতে চট্টগ্রামকে এই অঞ্চলের দেশগুলোর জন্য একটি রপ্তানি এবং শিপিং হাবে পরিণত করা যায়।

রেড সি গেটওয়ে পতেঙ্গা টার্মিনাল পরিচালনায় যুক্ত রয়েছে। কোম্পানিটি টার্মিনালের দক্ষতা ও সক্ষমতা বাড়াতে প্রায় ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছে বলে আলিরেজা জানান।

তিনি বলেন, সম্প্রতি কোম্পানিটি চীন থেকে ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের কন্টেইনার হ্যান্ডলিং ক্রেন এবং অন্যান্য সরঞ্জাম আমদানির আদেশ দিয়েছে এবং পরবর্তী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আরও ২৫ মিলিয়ন ডলার মূল্যের সরঞ্জাম অর্ডার দেবে।

তিনি উল্লেখ করেন, এই সরঞ্জামগুলো হাইব্রিড, অর্থাৎ এগুলো বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি উভয় দিয়েই চালানো যাবে। এগুলো কাবর্ন নিঃসরণ হ্রাস করবে।

মাতারবাড়িকে এই অঞ্চলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ গভীর সমুদ্রবন্দর হিসেবে আখ্যায়িত করে আলিরেজা বলেন, তার কোম্পানি এই বন্দরে বিনিয়োগে আগ্রহী এবং এটিকে অঞ্চলের একটি প্রধান শিপিং হাবে পরিণত করতে চায়।

তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষতা বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে বড় ভূমিকা রাখবে, কারণ অনেক শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি বন্দরের দক্ষতা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশে তাদের কারখানা সরিয়ে আনার ব্যাপারে আগ্রহী হবে।

বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং জেনেভায় জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি তারেক আরিফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

বিআরইউ

Link copied!