ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন বন্ধে জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস, ভোট দেয়নি বাংলাদেশ

মো. মাসুম বিল্লাহ

ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২৩, ১১:১৪ এএম

ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন বন্ধে জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস, ভোট দেয়নি বাংলাদেশ

ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের এক বছর পূর্তি হলো আজ। বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) প্রতিবেশী দুই দেশে যুদ্ধ বন্ধে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বিশেষ অধিবেশনে ভোটাভুটি হয়েছে। এতে ইউক্রেন থেকে সেনা প্রত্যাহার এবং যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানানোর একটি প্রস্তাব পাস হয়। ওই প্রস্তাবে ১৪১ দেশ ভোট দেয়।

প্রস্তাবে ভোটদানে বিরত থেকেছে ৩২টি দেশ। এই দেশগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দেশ হলো- ভারত, চীন, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা, কিউবা, কঙ্গো, আর্মেনিয়া ও ভিয়েতনাম।

প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দিয়েছে রাশিয়াসহ সাতটি দেশ। দেশগুলো হলো- বেলারুশ, উত্তর কোরিয়া, ইরিত্রিয়া, মালি, নিকারাগুয়া ও সিরিয়াকে।

সাবেক সোভিয়েত রাশিয়াভূক্ত কিরগিজিস্তান, তাজিকিস্তান এবং উজবেকিস্তানও এ প্রস্তাবের ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ অবস্থান প্রকাশ করেছে।

দক্ষিণ এশিয়ার অপর তিন দেশ আফগানিস্তান, নেপাল ও ভুটান প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছে। মিয়ানমার প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছে। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলার পর থেকে এ পর্যন্ত রাশিয়ার বিরুদ্ধে জাতিসংঘে চারটি প্রস্তাব আনা হয়। যার একটিতে পক্ষে ভোট দিয়েছে বাংলাদেশ। অন্য প্রস্তাবগুলোতে ভোটদানে বিরত ছিল।

ভিয়েনায় ইউরোপীয় নিরাপত্তা সংস্থার পার্লামেন্টারি অধিবেশনে রাশিয়ার ভাষণ চলাকালীন বিপুল সংখ্যক প্রতিনিধি ওয়াক আউট করার পর ভোট গ্রহণ করা হয়। অর্গানাইজেশন ফর সিকিউরিটি অ্যান্ড কো-অপারেশন ইন ইউরোপ (ওএসসিই) এর ওয়াকআউট এবং ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের বর্ষ পূর্তির আগের দিন জাতিসংঘের এ ভোট হয়। জাতিসংঘের ভোটে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শান্তির জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে।

ব্যাপক সেনা সমাবেশ ঘটিয়ে ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলার নির্দেশ দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। যুদ্ধে এখন পর্যন্ত দুই দেশ হারিয়েছে লাখো সেনা ও সামরিক সরঞ্জাম। লড়াই দুই দেশের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি, ইউক্রেনের হয়ে পরোক্ষভাবে সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপের মিত্র দেশগুলো। মস্কোর পক্ষে অবস্থান নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী চীন। এমন বাস্তবতায় পুরো বিশ্বে পড়ছে যুদ্ধের প্রভাব। 

এআরএস

Link copied!