ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

বাহাউদ্দিন নাসিমসহ ৯৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক:

নিজস্ব প্রতিবেদক:

নভেম্বর ২৮, ২০২৪, ০৫:৩৮ পিএম

বাহাউদ্দিন নাসিমসহ ৯৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিম, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ দলটির শীর্ষ ৯৭ নেতার বিরুদ্ধে নতুন একটি মামলা দায়ের হয়েছে। আজ পল্টন থানায় মামলাটি করেন জনতার অধিকার পার্টি(পিআরপি) চেয়ারম্যান  তারিকুল ইসলাম।

মামলার বিবরণীতে জানা যায়, ২৮ আগস্ট ২০২৩ তারিখে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের নির্বাচনের দাবিতে মহাসমাবেশের ডাক দেওয়া হয়। ওইদিন দুইটার সময় আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের নেতৃত্বে জনতার অধিকার পার্টির মিছিলে হামলা করে। 

এক পর্যায়ে নেতাকর্মীরা ছত্র ভঙ্গ হয়ে গেলে ওৎ পেতে থাকা ছাত্রলীগ, যুবলীগ সন্ত্রাসীরা ফের আলরাজী কমপ্লেক্সের সামনে জাতীয়তাবাদী সমমান জেটের সমাবেশ প্যান্ডেলে এসে ককলেট এবং বোমা নিক্ষেপ করে। এদিকে কাকরাইল মোড় থেকে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার সেল নিক্ষেপ অব্যাহত রাখেন। প্যান্ডেলে থাকা নেতা কর্মীদের বিভিন্ন দেশীয় লাঠিসোঁটা ও অস্ত্র দ্বারা হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা করা হয়। কিছুক্ষণ পর পর ককটেল বোমার বিস্ফোরণ ঘটাতে থাকলে আশেপাশের মানুষ প্রাণ ভয়ে দিক বেদিক  ছোটাছুটি করে। উক্ত ঘটনায় সমাবেশের প্যান্ডেলে  আওয়ামী সন্ত্রাসীরা আগুন ধরিয়ে দেন। সেখানে থাকা চেয়ার টেবিলসহ প্রায় বিশ লক্ষটাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়

মামলায়, ৭.৮৯.১০,১১,১২,১৩,১৪,১৫,১৬,১৭,১৮,১৯,২০ আসামিদরে নির্দেশে এলোপাথাড়ি হকিস্টিকসহ দেশীয় অস্ত্র দিয়ে বিভিন্ন জেলার নেতা কর্মীদের কুপিয়ে জখম করা হয়। ঘটনার হামলার সকল ভিডিও ফোটেজ আশেপাশে সকল সিসি ক্যামেরা ধারণ করা আছে।  ২৮ অক্টোবর ২০২৩ আওয়ামী সন্ত্রসীরা ৫০ ও ৬০ জন নেতা কর্মী আহত হন। আহত নেতা কর্মীদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দিতে গেলে সেখানেও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা বাধা প্রদান করে। ১-৪ নং আসামির উসকানিমূলক বক্তব্যের কারণে পুলিশ ও ছাত্রলীগ নেতা কর্মীরা উৎসাহিত হয়ে এই সকল হত্যাকাণ্ড ও নৈরাজার নেতৃত্ব দিয়েছেন, এবং ভাঙচুর করেছেন আশেপাশে সাধার মানুষের ব্যবসা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলো। ২৫-৪৫ নং আসামিদের নির্দেশে এবং অর্থ সহযোগিতা প্রদান কর হয়। ৭০ এবং ৮০ জনের মত সন্ত্রাসীরা ঐ হামলার নেতৃত্ব দেন। তারিকুল ইসলাম নেতা কর্মীদের রক্ষা করতে তাঁকে  ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাথায় এবং পায়ে আঘাত করে রক্তাক্ত করে যা কিনা ঢাকার কোনো হাসপাতালে চিকিৎসা সহযোগিতা পাওয়া যায়নি।

তরিকুল ইসলাম বলেন, ২৮শে অক্টোবর আমার উপর সরকার দলীয়দের নারকীয় হামলা হয়েছে। সমাবেশস্থল পুড়িয়ে ফেলায় প্রায় ২০ লাখ টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আমার নেতাকর্মীদের নির্যাতন করা হয়েছে। সেজন্য আমি পল্টন থানায় এসে ৯৭ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেছি। আমি আশা করছি আসামিদের খুব দ্রুতই আটক করা হবে।

বিআরইউ

Link copied!