ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

চাকরি সংশোধন অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

জুন ২, ২০২৫, ১২:৫০ পিএম

চাকরি সংশোধন অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ করেছেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। 

সোমবার বেলা ১১টার দিকে সচিবালয়ের ৪ নম্বর ভবনের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন তারা।

বিক্ষোভকালে অংশগ্রহণকারীরা ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, সচিবালয় জেগেছে’, ‘মানি না মানব না, ফ্যাসিবাদী কালো আইন’, ‘ফ্যাসিবাদের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘১৮ লাখ কর্মচারী, এক হও লড়াই করো’—এমন নানা স্লোগানে সচিবালয় এলাকা মুখরিত করে তোলেন।

জানা গেছে, আন্দোলনরত কর্মচারীরা আজ অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার কাছে অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করবেন।

এর আগে, রোববার (১ জুন) তারা খাদ্য ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন ও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের কাছে স্মারকলিপি দেন।

প্রসঙ্গত, ২৫ মে জারি করা ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এ চার ধরনের শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে বিভাগীয় মামলা ছাড়াই কেবল কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে কোনো সরকারি কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করার বিধান রাখা হয়েছে। এর আগে, ২২ মে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় অধ্যাদেশটির খসড়া অনুমোদন করা হয়।

এই বিধানকে ‘নিবর্তনমূলক ও কালো আইন’ আখ্যা দিয়ে ২৪ মে থেকেই সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিভিন্ন সংগঠন সম্মিলিতভাবে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। আন্দোলনকারীরা দাবি করছেন, এ ধরনের আইন সরকারের মধ্যমেয়াদি প্রশাসনিক স্থিতিশীলতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে এবং সরকারি চাকরিজীবীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করবে।

ইএইচ

Link copied!