ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা সোমবার, ০৭ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

বরিশালে ধর্ষণের পর শিশু হত্যা, পিতা-পুত্র গ্রেপ্তার

বরিশাল ব্যুরো

বরিশাল ব্যুরো

মে ১৪, ২০২৪, ০৭:২১ পিএম

বরিশালে ধর্ষণের পর শিশু হত্যা, পিতা-পুত্র গ্রেপ্তার

বরিশালের উজিরপুরে ৯ বছরের শিশু তামান্না আক্তারকে ধর্ষণ করে হত্যার ঘটনায় পিতা সুলতান হাওলাদার  এবং পুত্র তাওহিদ হাওলাদারকে আটক করেছে র‌্যাব-৮। র‌্যাব-১০ এর সহযোগিতায় তাদের ফরিদপুর থেকে  মধ্যরাতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে মঙ্গলবার (১৪ মে) বিকেলে জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।

র‌্যাব-৮ এর অধিনায়ক কাজী জুবায়ের আলম শোভন জানান, উজিরপুর পৌরসভার হাসপাতাল রোড এলাকায় আসামীর বাড়িতে বেড়াতে যায় শিশু কন্যাটি। তাকে একা পেয়ে ধর্ষণ করে তার দূর সম্পর্কের চাচা তাওহিদ হাওলাদার। ঘটনা ধামাচাপা দিতে ধর্ষকের পিতাসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের সহযোগিতায় শিশু তামান্নাকে হত্যা করা হয় বলে দাবি করেছে র‌্যাব।

এদিকে দ্বিতীয় শ্রেণির মেধাবী ছাত্রী তামান্না আক্তারকে ধর্ষণের পর শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যার ঘটনায় জড়িতদের অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তারসহ ফাঁসির দাবি জানিয়ে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ মে) সকাল ১০ টায় ঘণ্টাব্যাপী বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার আগরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আয়োজনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। 

মানববন্ধনে স্কুল-কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ স্থানীয় গ্রামবাসী অংশগ্রহণ করেন। স্কুলের সামনের সড়কে মানববন্ধন চলাকালীন সময় অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে নিহত ছাত্রীর স্কুলের প্রধান শিক্ষক কমল কৃষ্ণ দাসের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, আগরপুর ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ এবায়েদুল হক শাহীন, সহকারী প্রধান শিক্ষক সাইয়েদুর রহমান জামাল, অভিভাবক রানী বেগম, নিহত স্কুল ছাত্রীর বাবা আমির ফকির, মা তানজিলা বেগম প্রমুখ। অভিযুক্তদের ফাঁসির দাবি জানানো হয়।

উল্লেখ্য, গত ৩ মে দুপুরে আগরপুর গ্রামের আমির ফকিরের মেয়ে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী তামান্না আক্তারের (১০) মরদেহ উজিরপুর পৌর সদরের বাসিন্দা সুলতান হাওলাদারের ভবনের ছাদ থেকে উদ্ধার করে থানা পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের মা বাদি হয়ে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ এনে সুলতান হাওলাদারসহ তার পরিবারের পাঁচজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। মামলার পর থেকেই অভিযুক্তরা আত্মগোপনে রয়েছেন। তবে বিষয়টি র‌্যাব-৮ এর চোখে পড়লে র‌্যাব তাদের কৌশল অবলম্বন করে অভিযুক্ত দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেন।

আরএস

 

Link copied!