ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা সোমবার, ০৭ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে জেলেকে হাতুড়ি পেটা

বরগুনা প্রতিনিধি

বরগুনা প্রতিনিধি

জুলাই ২৮, ২০২৪, ০৫:৫৪ পিএম

ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে জেলেকে হাতুড়ি পেটা

বরগুনার তালতলী উপজেলার পশ্চিম গাবতলী এলাকায় ফুটবল কেটে ফেলাকে কেন্দ্র করে শহীদ কাজী নামক এক জেলেকে হাতুড়ি পেটা করে জখম করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

আহত শহীদ কাজীর ছেলে মুছা কাজী এমন অভিযোগ করেছেন। আহত শহীদ কাজীকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় স্বজনরা উদ্ধার করে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার রাতে।

জানা গেছে, উপজেলার পশ্চিম গাবতলী গ্রামের জেলে শহীদ কাজী পশ্চিম গাবতলী এলাকার স্লুইজ গেটে জাল বুনছিল। পাশে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রায়হান কাজী, সাকিব ও রানাসহ বেশ কয়েকজন ছেলেরা ফুটবল খেলছিল। ওই ফুটবল গিয়ে শহীদ কাজীর গায়ে লাগে।

এতে ক্ষুব্ধ হয়ে শহীদ কাজী ফুটবল কেটে ফেলে। এ ঘটনার জের ধরে শনিবার রাতে স্থানীয়রা সালিশ বৈঠক বসে। ওই সালিশ বৈঠকে শহীদ কাজীর ওপর চড়াও হয় পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রায়হান কাজী। একপর্যায়ে রায়হান কাজীর নেতৃত্বে তার বড় ভাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বাদল কাজী তার সহযোগী সাকিব ও রানা শহীদ কাজীকে হাতুড়ি পেটা করে। হাতুড়ি পেটায় শহীদ কাজীর মাথায় গুরুতর জখম হয়। স্বজনরা ওই রাতেই তাকে উদ্ধার করে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। হাসপাতালের চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

আহত শহীদ কাজীর ছেলে মুছা কাজী বলেন, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রায়হান কাজী তার বড় ভাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বাদল কাজীসহ তার সহযোগীরা আমার বাবাকে হাতুড়ি পেটা করেছে।

ইউপি সদস্য সালিশ বৈঠকের সালিশ মো. জাহিদুল ইসলাম মোল্লা বলেন, সালিশ বৈঠকে শহীদ কাজীকে বল কিনে দেয়ার সিদ্ধান্ত হয় কিন্তু তিনি বল কিনে দিতে অস্বীকার করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে যাদের ফুটবল কেটেছে তারা হাতুড়ি পেটা করেছে।

রফিক উদ্দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বাদল কাজী মারধরের অংশ নেয়ার কথা অস্বীকার করে বলেন, আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম না। এসে গণ্ডগোলের কথা শুনেছি।

তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. ওবায়দুল আবির বলেন, আহত শহীদ কাজীর মাথায় হাতুড়ির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

তালতলী থানার ওসি মো. শহীদুল ইসলাম খাঁন বলেন, এ বিষয়ে কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ইএইচ

Link copied!