ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

লোহাগাড়ায় দাফনের ২১ দিন পর ছাত্রের মরদেহ উত্তোলন

লোহাগাড়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

লোহাগাড়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

জুলাই ১৪, ২০২৫, ০৮:২২ পিএম

লোহাগাড়ায় দাফনের ২১ দিন পর ছাত্রের মরদেহ উত্তোলন

চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় দাফনের ২১ দিন পর ময়নাতদন্তের জন্য তাসনিমুল হাসান সাজিদ (১৫) নামের এক মাদ্রাসা ছাত্রের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। 

আদালতের নির্দেশে সোমবার সকালে উপজেলা সদরের একটি মসজিদ সংলগ্ন কবরস্থান থেকে মরদেহ উত্তোলন করে মর্গে পাঠানো হয়।

তাসনিমুল হাসান সাজিদ (১৫) উপজেলার আধুনগর সামসুদ্দিন মাস্টার বাড়ির মাঈনুদ্দীন আজাদের ছেলে। তিনি আধুনগর ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসার ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র।

জানা গেছে, গত ২৪ জুন বিকেলে সাজিদ প্রাইভেট পড়তে গিয়েছিলেন শিক্ষক নাছির উদ্দিনের কাছে। পরে পরিবার খবর পায় সাতগড়িয়া পাড়ার একটি মাঠের পাশে সাজিদের লাশ পড়ে আছে। মৃতদেহে আঘাতের চিহ্ন থাকলেও বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মৃত্যুর কথা প্রচার করে দ্রুত দাফন করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।

ঘটনার সাতদিন পর, ১ জুলাই শিশুটির পিতা মো. মাঈনুদ্দীন আজাদ চট্টগ্রামের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় শিক্ষক নাছির উদ্দিন ও শিশুটির নানা আবুল হোসেনকে আসামি করা হয়েছে। আদালত এ অভিযোগ এজাহার হিসেবে গ্রহণের জন্য লোহাগাড়া থানার ওসিকে নির্দেশ দেন।

সাজিদের পিতা মাঈনুদ্দীন আজাদ সাংবাদিকদের বলেন, আসামিরা সাজিদের বিদ্যুৎস্পৃষ্ট মৃত্যু বলে প্রচার চালিয়ে লাশ দ্রুত দাফন করে। শিশুটির মৃত্যুর খবর পেয়ে শিক্ষক নাছির উদ্দিন পালিয়ে যান। পরবর্তীতে জানা যায়, মৃতদেহে বিদ্যুৎস্পৃষ্টের কোনো চিহ্ন ছিল না।

লাশ উত্তোলনকালে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুন লায়েল, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুর রহমান ও চুনতি পুলিশ ফাঁড়ির আইসি পরিদর্শক মো. আব্বাস উদ্দীন।

ওসি আরিফুর রহমান বলেন, আদালতের নির্দেশে শিশুটির মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। রিপোর্ট পাওয়া গেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।

ইএইচআর

Link copied!