ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

খোকসায় নদী ভাঙনে হুমকিতে পাকা রাস্তা ও বসত বাড়ি

খোকসা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

খোকসা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

আগস্ট ১৫, ২০২৫, ০৭:৫০ পিএম

খোকসায় নদী ভাঙনে হুমকিতে পাকা রাস্তা ও বসত বাড়ি

কুষ্টিয়ার খোকসায় গড়াই নদীর অব্যাহত ভাঙনে খোকসা-ভবানীপুর সড়কের এক কিলোমিটার স্থানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ইউনিয়নের অর্ধেক মানুষ যাতায়াতের প্রধান রাস্তাটি বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে।

পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে ভাঙা অংশ দিয়ে পানি প্রবেশ করে কমপক্ষে ৮টি গ্রামের কয়েক শত একর চাষের জমি প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। 

চলতি বর্ষা মৌসুমে নদীর পানি বৃদ্ধির সঙ্গে বেতবাড়িয়া ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের জাগলবাহ ও দক্ষিন শ্যামপুর গ্রামে নদী ভাঙন তীব্রতর হয়েছে।

গত সপ্তাহে জাগলবাহ গ্রামের কৃষক শহিদুল ও মিনু দম্পতির ৮ কাঠার বাগানের ৩০টি গাছ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। প্রায় চারটি গ্রামের ৮ হাজার মানুষ যাতায়াতের একমাত্র পাকা রাস্তা হারানোর সম্ভাবনা দেখছেন। ভাঙনকবলিত এলাকায় নিম্ন আয়ের কয়েকশ মানুষের বসতবাড়িও বিপন্ন।

কৃষক শহিদুল ইসলাম বলেন, “আমার বাড়ির পশ্চিমে নদী তীরে সবজি চাষের জমি ছিল। দুই রাতের ভাঙনে নদী আমার ৩০টি গাছ ও জমি কেড়ে নিয়েছে।” আরেক কৃষক আব্দুল মান্নান জানান, “নদী ভাঙনের কারণে শিশুদের স্কুলে পাঠানো কঠিন হয়ে পড়েছে। ভাঙনরোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।”

বেতবাড়িয়া ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুল মতিন জানান, ইউএনও ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। 

তবে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা বলেছেন, পানি কমার আগে কার্যকর ব্যবস্থা সম্ভব নয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রদীপ রায় দীপন জানিয়েছেন, স্থানীয়রা প্যালাসাইটিং দিয়ে ভাঙন রোধের আশা করছেন, কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় খাড়া ভাঙন থাকায় প্রত্যাশা পূরণ করা কঠিন। 

তিনি বলেন, জিও ব্যাগ ফেললেও তা নদীর স্রোতে হারিয়ে যাচ্ছে। পানি কমার পর পানি উন্নয়ন বোর্ড ব্যবস্থা নেবে।

কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রশিদুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

ইএইচ

Link copied!