ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা সোমবার, ০৭ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

ক্রিকেটার আল-আমিনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য ১ জুন

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

মে ১৭, ২০২৩, ০৫:৪২ পিএম

ক্রিকেটার আল-আমিনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য ১ জুন

যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন, মারধর ও বাসা থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগে ক্রিকেটার আল-আমিন হোসেনের বিরুদ্ধে করা মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ১ জুন দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বুধবার (১৭ মে) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক বেগম মাফরোজা পারভীনের আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন আল-আমিন আদালতে হাজিরা দিলেও মামলার বাদী ইসরাত জাহান দ্বিতীয় বারের মতো সাক্ষ্য দিতে আদালতে আসেননি। এজন্য আদালত আগামী ১ জুন সাক্ষ্যগ্রহণের পরবর্তী দিন ধার্য করেন।

এর আগে ক্রিকেটার আলামিনের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় গত ২ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর মডেল থানার পরিদর্শক সোহেল রানা। নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের ১১-এর ‍‍`গ‍‍` ধারায় এ অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।

গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর ক্রিকেটার আল-আমিনের স্ত্রী ইসরাত জাহানের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে ওই বছরের ২ সেপ্টেম্বর তা মামলা আকারে নথিভুক্ত করে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১২ সালের ২৬ ডিসেম্বর পারিবারিকভাবে ক্রিকেটার আল-আমিন হোসেনের সঙ্গে ইসরাত জাহানের বিয়ে হয়। এ দম্পতির দুই সন্তান রয়েছে। বিয়ের পর থেকে এ পর্যন্ত সংসারকালে পারিবারিক বিষয় নিয়ে আল-আমিন তার স্ত্রী ইসরাতের কাছে ফ্ল্যাটের মূল্য পরিশোধ বাবদ ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন।

ইসরাতের বৃদ্ধ বাবা যৌতুকের টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে আল-আমিন তাকে মারধর করে বাসা থেকে বের করে দেন। বেশ কয়েকবার মারধরের ঘটনার পর তিনি (ইসরাত) আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুতি নেন। কিন্তু দুই সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে পারিবারিকভাবে আপস-মীমাংসা করে নেন। এতে আল- আমিন শান্ত না হয়ে দিনের পর দিন তার ওপর অত্যাচারসহ শারীরিক নির্যাতন অব্যাহত রাখে।

মামলার অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়, গত ২৫ আগস্ট আল-আমিন তার স্ত্রীর কাছে যৌতুকের দাবি করা টাকা নিয়ে বাগবিতণ্ডায় জড়ান। তার স্ত্রী টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তাকে এলোপাতাড়ি কিল, ঘুষি ও লাথি মেরে শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করেন। আল- আমিন জানান, তার (ইসরাত) সঙ্গে সংসার করবেন না, তাকে তালাক দেবেন এবং মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির হুমকি দেন। পরে ইসরাতের চাচা তাকে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা করান। চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরলে আল-আমিন তার সঙ্গে আগের মতো আচরণ করতে থাকেন।

মামলায় গত বছরের ৫ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টে আগাম জামিন আবেদন করেন আল-আমিন। পরদিন হাইকোর্টের বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ তার আট সপ্তাহের আগাম জামিন মঞ্জুর করেন।

জামিনের মেয়াদ শেষে তাকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করতে বলেন আদালত। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১ নভেম্বর হাইকোর্টের দেওয়া জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ৮ নম্বর আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে আল-আমিন জামিন আবেদন করলে বিচারক তা মঞ্জুর করেন।

আরএস
 

Link copied!