ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

টাঙ্গাইলে পাসপোর্ট অফিসের ‘ঘুষ’ নেওয়ার ঘটনায় মামলা

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

মার্চ ২৫, ২০২৩, ০৪:২৫ পিএম

টাঙ্গাইলে পাসপোর্ট অফিসের ‘ঘুষ’ নেওয়ার ঘটনায় মামলা

টাঙ্গাইল আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে ‘ঘুষ’ নিয়ে মারামারি ঘটনায় মামলা হয়েছে। টাঙ্গাইল আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের অফিস সহকারি কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষারীক মো. আরিফুজ্জামান বাদি হয়ে পাসপোর্ট অফিসের কথিত দালাল আলাউদ্দিনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৩/৪ জনকে আসামীকে করে মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন অবস্থায়  রয়েছে।

পাসপোর্ট অফিস, দালাল ও সাধারণ গ্রাহক সূত্রে জানা যায়, পাসপোর্ট প্রতি এক হাজার দুই ২০০ টাকা ‘চ্যানেল ফি’ দিতে হয়। এই টাকা না দিলে গ্রাহকদের সাথে খারাপ আচরণসহ পাসপোর্টের আবেদনের ফাইল ছুড়ে ফেলা হয়। আর দালালের মাধ্যমে ১২ শ টাকা ‘চ্যানেল’ ফি দিলে সসম্মানে পাসপোর্ট করা হয়। অভিযোগ রয়েছে, চলতি মাসের শুরুতে এক হাজার  ২০০ টাকা ‘চ্যানেল ফির’ জন্য আলাউদ্দিন নামের এক কথিত দালালকে অফিসে আটকে রাখেন আরিফুজ্জামান। আলাউদ্দিনকে মারধর করার অভিযোগও রয়েছে।

গত ৯ মার্চ সেই ক্ষোভে আরিফুজ্জামানের উপর রডসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করে আলাউদ্দিন। এ ঘটনায়  আরিফুজ্জামান টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। ১২ মার্চ মো. আরিফুজ্জামান বাদি হয়ে পাসপোর্ট অফিসের কথিত দালাল আলাউদ্দিনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৩/৪ জনকে অভিযুক্ত করে মডেল  থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলাটি টাঙ্গাইল সদর পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. মনির হোসেন তদন্ত করছেন।

সম্প্রতি টাঙ্গাইল পৌরসভার এনায়েতপুর এলাকার আল আমিন নামে এক যুবক অনলাইনে আবেদন করে ব্যাংকে নির্ধারিত ফি জমা দেন। পরে আবেদন ফাইল পাসপোর্ট অফিসে জমা দেয়ার জন্য ভোর সাড়ে ৫ টা লাইনে দাড়ান। সকাল সোয়া ১০ টায় তার সিরিয়াল আসলে আবেদন ফাইলে দালালের চিহ্ন না থাকায় তাকে বের করে দেয়া হয়।

আল আমিন জানান, দালাল ছাড়া পাসপোর্ট করতে গেলে অফিসের কর্মচারীরা আমার সাথে খারাপ আচরণ করে। পরে স্থানীয় এক বড় ভাইকে নিয়ে গেলে আমার পার্সপোর্ট করে দেন কর্মচারীরা। এক কথায় টাঙ্গাইল পাসপোর্ট অফিসে দালাল ছাড়া বই করা খুব কষ্টকর।

সদর উপজেলার মগড়া গ্রামের আবু হানিফ জানান, সকাল সাড়ে  ৮ টার সময় পাসপোর্ট অফিসের লাইনে দাঁড়িয়েছিলাম। দালাল না ধরার কারনে দুপুর দুই টার পর লাইন থেকে আমাকে বের করে দেয়া হয়েছে।

পাসপোর্ট অফিসের অফিস সহকারি কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষারীক মো. আরিফুজ্জামান জানান, আমি ছুটিতে  আছি। এ বিষয়ে পরে কথা বলিবো।

এ বিষয়ে টাঙ্গাইল আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের উপ-পরিচালক মাসুম হাসানের কাছে মুঠোফোনে বক্তব্য চাইলে তিনি ফোন কেটে দেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা টাঙ্গাইল সদর পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. মনির হোসেন জানান, মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন রয়েছে। আসামী পলাতাক রয়েছে। অভিযান অব্যাহত আছে।

আরএস
 

Link copied!