ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফি ও ধর্ষণ মামলা

সাভার প্রতিনিধি

সাভার প্রতিনিধি

মে ১৯, ২০২৩, ১২:৫২ পিএম

ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফি ও ধর্ষণ মামলা

মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর উপজেলার চকমিরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শেখ মো. শফিকুল ইসলাম শফিকের নামে আশুলিয়া থানায় ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা হয়েছে। 

মামলা নাম্বার (৪২) আশুলিয়ার পলাশবাড়ী এলাকায় বসবাসরত এক ভুক্তভোগী নারীর অভিযোগ আমলে নিয়ে গত ১৬ মে মামলাটি রুজু করা হয়।

এই বিষয়ে শুক্রবার সকালে আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোমেনুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামলার আসামী শেখ মো. শফিকুল ইসলাম শফিক (৪৩), মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার চকমিরপুর ইউনিয়নের মৃত আবু বক্কর সিদ্দিকের ছেলে। তিনি মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক এবং দৌলতপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, বিগত আট বছর পূর্বে ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলামের সাথে পরিচয় হয় ভুক্তভোগী ওই নারীর। ভুক্তভোগী ওই নারী আশুলিয়ার নরসিংহপুর এলাকার একটি গার্মেন্টসে চাকুরির সুবাদে আশুলিয়ার পলাশবাড়ী এলাকায় ভাড়া থাকতেন ওই নারী। 

দীর্ঘদিনর পরিচয়ের জেরে একপর্যায়ে ওই নারীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলেন চকমিরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম। ভুক্তভোগী ঐ নারীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তিনি আত্মীয়  স্বজনের কাছে স্ত্রী পরিচয় দিয়ে কৌশলে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। 

দীর্ঘ আট বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে ওই নারীর ভাড়া বাসায় গিয়ে বার বার শারীরিক সম্পর্ক করলেও বিয়ে না করে ঘুরাতে থাকে। একপর্যায়ে গত ৪ এপ্রিল রাত ১১টার দিকে ওই নারীর ভাড়া বাসায় গিয়ে ফের শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন এই চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম শফিক। এরপর ওই নারী বিয়ের জন্য চাপ প্রয়োগ করলে বিয়ে করতে অস্বীকৃত জানায় শফিকুল ইসলাম।

অভিযুক্ত শফিকুল ইসলাম ওই নারীর সাথে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলার সময় গোপনে তার মুঠোফোনে ভিডিও ধারণ করে রাখে। এরপর থেকেই উক্ত ভিডিও ও গোপন ছবি ফেসবুক ও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিয়ে সম্মানহানির হুমকি প্রদাান করে। একপর্যায়ে উক্ত ভিডিও ও গোপন ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে।

এ বিষয়ে মামলায় অভিযুক্ত চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম শফিকের কাছে একাধিকবার ফোন ও মুঠোফোনে বার্তা দিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে আশুলিয়া থানার ওসি (তদন্ত) মোমেনুল ইসলাম বলেন, একজন নারী শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে ও পর্ণোগ্রাফি আইনে মামলা দায়ের করেছে। আসামীকে গ্রেপ্তারে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

এইচআর

 

Link copied!