ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

প্রেম সংক্রান্ত বিরোধে হত্যা: দুইজনের মৃত্যুদণ্ড

আমার সংবাদ ডেস্ক

আমার সংবাদ ডেস্ক

এপ্রিল ১, ২০২৪, ০২:৪৯ পিএম

প্রেম সংক্রান্ত বিরোধে হত্যা: দুইজনের মৃত্যুদণ্ড

কুমিল্লার হোমনায় প্রেম সংক্রান্ত বিরোধের জেরে মো. ফয়সাল (২২) নামের এক যুবককে হত্যার দায়ে দুইজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার (১ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- হোমনা উপজেলার রাজনগর গ্রামের মো. ফুল মিয়ার ছেলে মো. শামীম মিয়া (২৪) ও সাফলেজি গ্রামের মো. বেদন মিয়ার ছেলে মো. দুলাল মিয়া প্রকাশ দুলাল (২০)।

কুমিল্লার অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) অ্যাডভোকেট শেখ মাসুদ ইকবাল মজুমদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলার বরাত দিয়ে তিনি জানান, নিহত ফয়সালের সঙ্গে হোমনা উপজেলার ফুল মিয়ার মেয়ে মেহেদী আক্তারের প্রেমের সম্পর্ক ছিল, যা মেনে নিতে পারছিলেন মেহেদী আক্তারের ভাই শামীম। পরে শামীম তার বোনের প্রেমিক ফয়সালকে হত্যার ছক আঁকে। পরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০২০ সালের ৫ জুন ফয়সাল তার মামা নজরুল মিয়ার ছাদে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়ার সময় শামীম ফোন করে ফয়সালকে আমিরুল ইসলাম উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন বিল্ডিংয়ে যেতে বলেন। ফয়সাল কাউকে কিছু না জানিয়ে শামীমের ডাকা স্থানে যান।

এ সময় প্রথমে গামছা দিয়ে শ্বাসরোধ করে এবং পরে ধারালো ছুরি দিয়ে জবাই করে ফয়সালের মরদেহ ওই বিদ্যালয়ের মাঠে পুঁতে রাখেন শামীম ও দুলাল। এদিন রাতে বাসায় ফিরে না আসায় ফয়সালকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে যান স্বজনরা। পরদিন নিহত ফয়সালের বাবা মকবুল হোসেন হোমনা থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। ডায়েরির তদন্তের দায়িত্ব পান হোমনা থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শামীম সরকার।

ডায়েরির তদন্তে নেমে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ফয়সালের মোবাইল ফোনের কল লিস্ট চেক করেন। এ সময় শামীমের সংশ্লিষ্টতা পাওয়ায় তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে পুরো ঘটনার বর্ণনা দেন শামীম। পরে তার দেখানো স্থান থেকে মাটির নিচ থেকে ফয়সালের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। শামীমের এ কাজে দুলাল সহযোগিতা করায় পুলিশ তাকেও আটক করে।

এ ঘটনায় নিহত ফয়সালের বড় বোন সালমা আক্তার বাদী হয়ে শামীমকে প্রধান আসামি করে কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে হোমনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার পর আটক শামীম ও দুলালকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে তোলা হলে উভয়ে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

আরএস

Link copied!