ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad
হিলি-ঘোড়াঘাট মহাসড়ক

দুই বছরেও অগ্রগতি নেই সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পের কাজে

ঘোড়াঘাট (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

ঘোড়াঘাট (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

জুলাই ২৭, ২০২৪, ০২:২৮ পিএম

দুই বছরেও অগ্রগতি নেই সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পের কাজে

দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর হিলি থেকে ডুগডুগিহাট হয়ে ঘোড়াঘাট পর্যন্ত জাতীয় মহাসড়ক নিয়ে ভোগান্তি কয়েক যুগের। সেই ভোগান্তি লাঘব করতে হিলি থেকে ঘোড়াঘাট পর্যন্ত জাতীয় মহাসড়ক যথাযথ মানে উন্নীতকরণসহ তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের সরু ও জরাজীর্ণ কালভার্ট পুনঃনির্মাণ এবং বাজার অংশে রিজিড পেভমেন্ট ও ড্রেন নির্মাণ প্রকল্পের অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (একনেক)।

৪৬৩ কোটি ৭১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা বরাদ্দে ৩টি পৃথক প্যাকেজে এই জাতীয় মহাসড়ক উন্নীত হবে। তবে প্রকল্প শুরুর দুই বছর অতিবাহিত হলেও কাজের অগ্রগতি রূপ নিয়েছে চরম ভোগান্তিতে।

প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হতে বাকি আছে আর মাত্র ৫ মাস। চলতি বছরের ডিসেম্বরে শেষ হবে গুরুত্বপূর্ণ এই মহাসড়ক উন্নীতকরণ প্রকল্পের মেয়াদ। মেয়াদ শেষের পথে হলেও রাস্তা খুঁড়ে প্রশস্তের কাজ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। যত্রতত্র খুঁড়ে রাখায় একেবারে চলাচলের অনুপযুক্ত হয়ে উঠেছে এই জাতীয় সড়ক। চলতি বর্ষা মৌসুমে কাঁদা পানিতে ভরে আছে পুরো সড়ক। বর্ষা শুরুর আগে তীব্র ধুলায় অন্ধকার হয়ে থাকত পুরো সড়ক। এতে একেবারেই চলাচলের অনুপযুক্ত হয়ে আছে গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কটি।

সড়ক বিভাগের তথ্য বলছে, প্রকল্পের তিনটি প্যাকেজ বাস্তবায়নের দায়িত্ব পেয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জামিল ইকবাল প্রাইভেট লি. এবং অপর আরেকটি প্যাকেজ বাস্তবায়ন করবে আরেক প্রতিষ্ঠান মাসুদ হাইটেক।

প্রকল্প শুরু হয়েছে ২০২২ সালের ১ জুলাই এবং প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা চলতি ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর। সে অনুযায়ী আর বাকি মাত্র কয়েকমাস। এখন ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তিনটি প্যাকেজের কাজের গড় অগ্রগতি মাত্র ৩০ শতাংশ বলে জানায় সওজ কর্তৃপক্ষ।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জামিল ইকবাল প্রাইভেট লিমিটেডের প্রকল্প ব্যবস্থাপক আনিসুর রহমান বলেন, বর্ষা মৌসুমের কারণে আমরা ঠিকমতো কাজ করতে পারছি না। বৃষ্টির কারণে কাজের ব্যাঘাত ঘটছে। তার মাঝেই যতটুকু সম্ভব আমরা কাজ করে যাচ্ছি। বর্ষা মৌসুম শেষ হলে আগামী আগস্ট মাস থেকে আমরা পুরোদমে কাজ শুরু করবো। আশা করছি নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করা সম্ভব হবে।

দিনাজপুর সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মনসুর আজিজ বলেন, নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করতে আমরা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে নিয়মিত তাগাদা দিচ্ছি। যদি তারা নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করতে না পারে তবে তারা সময় বৃদ্ধির আবেদন করবে। তবে অতি গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় আমরা এই জাতীয় মহাসড়ককে ৪ লেনে উন্নীত করার কথা ভাবছি।

ইএইচ

Link copied!