ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

গোয়ালন্দে শিয়ালের কামড়ে আহত ৯ , আতঙ্ক এলাকাবাসী

গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি

গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি

নভেম্বর ৪, ২০২৪, ০৯:২২ পিএম

গোয়ালন্দে শিয়ালের কামড়ে  আহত ৯ , আতঙ্ক এলাকাবাসী

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে পৃথক স্থানে শিয়ালের কামড়ে নারী ও শিশুসহ ৯ জন আহত হয়েছেন। রবিবার (০৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা থেকে  রাত সাড়ে ৮টার  মধ্যে উপজেলার দেবগ্রাম ইউনিয়নের চর পাঁচুরিয়া এবং পৌর শহরের ১ ও ২ নং ওয়ার্ড এলাকায় পৃথক এই ঘটনা ঘটে।

বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী পৌর শহরের ১ নং ওয়ার্ডের মাস্টার পাড়ায় একজনকে কামড়ানোর সময় লাঠিসোঁটা দিয়ে পিটিয়ে একটি শিয়ালকে মেরে ফেলেছেন। এ ঘটনার পর এলাকায় শিয়াল আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

আহত দেবগ্রাম ইউনিয়নের চর পাচুরিয়া গ্রামের হোসাইন মোল্লা (১৬), নগর রায়ের পাড়ার রতন রায় (৫০), শারমিন বেগম (৩৫), নয়ন মজুমদার (২২), মাস্টার পাড়ার নমিতা রানী (৪৫), চপলা রানী (৩৫), সন্তোষ সূত্রধর (৫৫), দীপালি সরকার (৪২) ও শিশু কনক শীল (৬)।

আহত সকলেই গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে নিজ বাড়ীতে আছেন। আহত রতন কুমার রায় জানান, সন্ধ্যার দিকে ধান মাড়াই করে বস্তা নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন, তখন পেছন থেকে হঠাৎ একটি শিয়াল তার ওপর হামলা করে। তিনি শিয়ালকে প্রতিহত করে রক্ষা পান। পরে শিয়ালটি আরও দুজনের ওপর হামলা করে। সে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলে হাসপাতালে শিয়ালের কামড়ের জন্য অ্যান্টি-রেবিস ভ্যাকসিন না থাকায় তাকে বাইরে থেকে ভ্যাকসিন কিনে দিতে হয়।

এ বিষয়ে স্থানীয়দের অভিযোগ, গত সপ্তাহে এক শিশুকে শিয়াল আক্রমণ করে মারাত্মক আহত করে এবং গবাদিপশুর ওপরও আক্রমণ করেছে। তাই স্থানীয় প্রশাসন ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সহযোগিতা ও হাসপাতালে ভ্যাকসিন নিশ্চিত করার জন্য তারা আবেদন করেছেন।

গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মো. রুহুল আমিন জানান, শিয়ালের কামড়ের রোগীরা চিকিৎসা নিতে আসেন এবং প্রাথমিক সেবা দেয়া হলেও হাসপাতালে অ্যান্টি-রেবিস ভ্যাকসিনের সরবরাহ নেই, ফলে রোগীদের বাইরে থেকে সংগ্রহ করতে হয়। সংগ্রহের পর তাদের ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয়।

আরএস

Link copied!