ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad
আদালতে মামলা

ধান কাটার মেশিন বিক্রি করে ফের দখলের পাঁয়তারার অভিযোগ

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি

এপ্রিল ১৩, ২০২৫, ০৮:১৭ পিএম

ধান কাটার মেশিন বিক্রি করে ফের দখলের পাঁয়তারার অভিযোগ

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলায় কম্বাইন হারভেস্টার (ধান কাটার মেশিন) বিক্রি করে পুনরায় জোরপূর্বক দখলে নেয়ার অভিযোগে আদালতে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

উপজেলার আনন্দপুর গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের পুত্র হুমায়ুন কবির বাদী হয়ে সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়ের করেন।

মামলায় তাজপুর গ্রামের শান্তি মিয়ার ছেলে সুমন মিয়ার বিরুদ্ধে জোরপূর্বকভাবে মেশিনটির মালিকানা পুনরায় দখলের অভিযোগ আনা হয়েছে।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ১ জানুয়ারি কৃষি মন্ত্রণালয়ের ভর্তুকি মূল্যের প্রকল্পের আওতায় শাল্লা উপজেলা কৃষি অফিসের মাধ্যমে সুমন মিয়ার নামে একটি কম্বাইন হারভেস্টার মেশিন বরাদ্দ হয়। তবে ১ম কিস্তির ৩ লাখ টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ায় ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল সুমন মিয়া একটি লিখিত স্ট্যাম্পে স্বাক্ষীদের উপস্থিতিতে মেশিনটি হুমায়ুন কবিরকে হস্তান্তর করেন। চুক্তিপত্রে উল্লেখ করা হয়, তিনি আর কখনও মালিকানা দাবি করবেন না এবং ভবিষ্যতে কোনো দাবি করলে তা আইনত বাতিল বলে গণ্য হবে।

চুক্তি অনুযায়ী হুমায়ুন কবির দেড় বছরের কিস্তিতে মোট ১৩ লাখ ৮ হাজার ৯০০ টাকা পরিশোধ করে মেশিনটি দখলে রেখে বিগত দুই বছর ধান কেটে আসছিলেন। তবে সম্প্রতি সুমন মিয়া পুনরায় মেশিনটির মালিকানা দাবি করে জোরপূর্বক মেশিনটি আটকে রাখেন, ফলে চলতি বোরো মৌসুমে হুমায়ুন কবির ধান কাটতে না পারায় আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

এ বিষয়ে হুমায়ুন কবির বলেন, "সুমন মিয়া লিখিত চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করে আমাকে মেশিনটি হস্তান্তর করেছিলেন। আমি পূর্ণ কিস্তি পরিশোধ করেছি এবং মেশিনটির মালিকানা সংক্রান্ত সব প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে। তিনি এখন প্রতারণার মাধ্যমে মেশিনটি আটকে রেখে বেআইনিভাবে লাভবান হয়েছেন। আমি সঠিক তদন্ত ও ন্যায্য বিচারের দাবি জানাই।"

অভিযুক্ত সুমন মিয়ার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়, ফলে তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

এ বিষয়ে শাল্লা থানার ওসি (তদন্ত) ওয়ালী আশরাফ জানান, "এ বিষয়ে আদালতে একটি সিআর মামলা দায়ের হয়েছে। মামলাটি তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্তের পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"

ইএইচ

Link copied!