ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

সাতকানিয়ায় রোহিঙ্গা কিশোরের লাশ উদ্ধার

চট্টগ্রাম (দক্ষিণ) প্রতিনিধি

চট্টগ্রাম (দক্ষিণ) প্রতিনিধি

এপ্রিল ১৬, ২০২৫, ০৮:৩০ পিএম

সাতকানিয়ায় রোহিঙ্গা কিশোরের লাশ উদ্ধার

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া থেকে এক রোহিঙ্গা কিশোরের লাশ উদ্ধার করেছে উখিয়া থানা পুলিশ। অপহরণের পর হত্যার অভিযোগে নিহত কিশোরের আপন মামাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বুধবার সাতকানিয়া থানা পুলিশের সহায়তায় উপজেলার কালিয়াইশ ইউনিয়নের পাঠানি পুল এলাকার পূর্ব পাশে গড়লা খালের কাছে একটি কৃষি জমি থেকে কিশোর মোহাম্মদ একরামের (১৫) লাশ উদ্ধার করা হয়। সে কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার বালুখালী রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরের ১০ নম্বর ক্যাম্পের জি-৩৭ ব্লকের বাসিন্দা মোহাম্মদ ইদরিছের ছেলে।

অপহরণ ও হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে কামাল উদ্দিনকে, যিনি কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বি-১০ ব্লকের বাসিন্দা আবুল কাশেমের ছেলে। তিনি সাতকানিয়ার কেঁওচিয়া ইউনিয়নের একটি ইটভাটায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। নিহত একরাম তার ভাগ্নে এবং কামাল তার মামা ছিলেন।

নিহতের বড় চাচা মোহাম্মদ ইউনুস জানান, “৩ এপ্রিল আমার ভাতিজা একরামকে বেড়ানোর কথা বলে বাড়ি থেকে নিয়ে যায় তার মামা কামাল। পরে কামাল ফোনে জানায় একরামকে অপহরণ করেছে এবং মুক্তিপণ দাবি করে। একরামের বাবা মোহাম্মদ ইদরিছ ১৪ এপ্রিল রাতে উখিয়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।”

অভিযোগের ভিত্তিতে ওই রাতেই পুলিশ কামালকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদে সে একরামকে অপহরণ ও হত্যার কথা স্বীকার করে। পরে তার দেখানো স্থানে গিয়ে সাতকানিয়ার গড়লা খালের পাশে থেকে একরামের লাশ উদ্ধার করা হয়।

সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জাহেদুল ইসলাম বলেন, “আটকৃত কামালের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী উখিয়া ও সাতকানিয়া থানা পুলিশ যৌথভাবে কিশোর একরামের লাশ উদ্ধার করেছে। পরে লাশটি উখিয়া থানা পুলিশের হেফাজতে হস্তান্তর করা হয়।”

এ ঘটনায় এলাকাজুড়ে শোক ও ক্ষোভের ছায়া নেমে এসেছে। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

ইএইচ

Link copied!