Amar Sangbad
ঢাকা শনিবার, ০৪ মে, ২০২৪,

২৫ শতাংশ লভ্যাংশ দিচ্ছে মেঘনা লাইফ

অর্থনৈতিক প্রতিবেদক

অক্টোবর ২০, ২০২২, ০৫:৩৬ পিএম


২৫ শতাংশ লভ্যাংশ দিচ্ছে মেঘনা লাইফ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদসহ মোট ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন করেছে। বুধবার সকালে ভার্চুয়াল প্লাটফরমে আয়োজিত কোম্পানির ২৬তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) বিনিয়োগকারীরা সর্বসম্মতিক্রমে পূর্ব ঘোষিত এই লভ্যাংশ অনুমোদন লাভ করে। কোম্পানির ভাইস চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ’র সভাপতিত্বে সভায় পরিচালক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, এ.এন.এম. ফজলুল করিম মুন্সী, মোঃ মঈন উদ্দিন, শারমিন নাসির, দিলরুবা শারমিন, সবিতা ফেরদৌসী, স্বতন্ত্র পরিচালক মোহাম্মদ আহসান ইবনে কবির এবং মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এন.সি. রুদ্র সহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন।

সভাপতির বক্তব্যে ভাইস চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ বলেন, মেঘনা লাইফ মেয়াদোত্তীর্ন ও মৃত্যু দাবী সঠিক সময়ে পরিশোধ করে পলিসিহোল্ডাদের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। বৈশ্বিক মহামারী ও নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও ধারাবাহিক সাফল্যের জন্য তিনি কোম্পানীর সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, বীমাকর্মী ও শেয়ারহোল্ডারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, বীমাকর্মী ও পলিসিহোল্ডারগণই কোম্পানীর মূল চালিকাশক্তি। সেদিক থেকে আমি মনে করি মেঘনা লাইফ ইতিমধ্যেই সেই সার্থকতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।

তিনি বলেন, মেঘনা লাইফ ২০২১ সালে ৩৮৮ কোটি টাকা প্রিমিয়াম আয় করেছে আর দাবী পরিশোধ করেছে ৩৭৪ কোটি টাকা। এই পরিসখ্যানই বলে দেয় মেঘনা লাইফ দাবী পরিশোধে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে মেঘনা লাইফ তার ব্যবস্থাপনা ব্যয় গত বছরের চেয়ে হ্রাস করছে যা বার্ষিক প্রতিবেদনেই প্রতীয়মান হয়। এছাড়াও মেঘনা লাইফ আধুনিক প্রযুক্তির সাথে এগিয়ে যাওয়ার জন্য উন্নত তথ্য প্রযুক্তির সংযোজন ও দক্ষ জনবল সৃষ্টি করেছে এবং নতুন নতুন বীমা পন্য বাজারজাত করণের উপর গুরুত্বারোপ করছে।

ভাইস চেয়ারম্যান আরো উল্লেখ করেন, মেঘনা লাইফ ২০০৫ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত শেয়ারহোল্ডাদের ধারাবাহিকভাবে সন্তোষজনক ডিভিডেন্ড দিয়ে যাচ্ছে। মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ২৫ বছর পেরিয়ে ২৬ বছরে পদার্পণে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার জন্য বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ, সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ ও অন্যান্য নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ।

এবি

Link copied!