ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

উত্তর কোরিয়ার আকাশে মার্কিন গুপ্তচর বিমান!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

জুলাই ১১, ২০২৩, ১২:৪৩ পিএম

উত্তর কোরিয়ার আকাশে মার্কিন গুপ্তচর বিমান!

মঙ্গলবার ফের এনিয়ে সরব হলো উত্তর কোরিয়া। সোমবারও তারা দাবি করেছিল, তাদের আকাশে মার্কিন বিমান ঘুরছে।

উত্তর কোরিয়ার প্রধান কিম জং উনের বোন কিম ইয়ো জং জাতীয় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, মার্কিন সেনাবাহিনীর একটি বিমান উত্তর কোরিয়ার আকাশে অন্তত আটবার পাক খেয়েছে। এমনটা চলতে থাকলে উত্তর কোরিয়া কড়া ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে।

বস্তুত, এর আগে সোমবারও একই অভিযোগ করেছিল উত্তর কোরিয়া। কিম দাবি করেছিলেন, তাদের আকাশসীমায় মার্কিন গুপ্তচর বিমান ঢুকে নজরদারি চালাচ্ছে। ফের এমন ঘটলে তারা তা গুলি করে নামিয়ে নিতে বাধ্য হবেন বলে হুমকি দিয়েছিলেন কিম। মঙ্গলবার আবার সেই একই অভিযোগ উঠল।

উত্তর কোরিয়ার এই দাবি নিয়ে আমেরিকা এখনো পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি। তবে দক্ষিণ কোরিয়া জানিয়েছে, আমেরিকার কোনো বিমান উত্তর কোরিয়ার আকাশসীমায় ঢোকেনি। খোলা সমুদ্রের উপর দিয়ে তারা চলাচল করেছে। উত্তর কোরিয়ার দাবি নস্যাৎ করে দক্ষিণ কোরিয়ার দাবি, যে বিমানের কথা বলা হয়েছে, তা রুটিন ফ্লাইট। এর সঙ্গে গুপ্তচরবৃত্তির কোনো সম্পর্ক নেই।

উত্তর কোরিয়া অবশ্য জানিয়েছে, এবিষয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার নাক গলানো ভালো চোখে দেখছে না তারা। আমেরিকাকেই এর উত্তর দিতে হবে। বস্তুত, এদিন কিমের বোন বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার থংচন অঞ্চল থেকে ৪৩৫ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রের উপর দিয়ে ওই বিমানটি উড়ে গেছে। যা উত্তর কোরিয়ার আকাশসীমার মধ্যে পড়ে। না জানিয়ে মার্কিন বিমান সেখানে প্রবেশ করলে উত্তর কোরিয়া তা অনিয়ম হিসেবেই দেখবে এবং ভবিষ্যতে এমন ঘটলে উচিত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে।

এর আগে উত্তর কোরিয়া হুমকি দিয়েছিল যে, আমেরিকা তাদের জলসীমার খুব কাছে পরমাণু অস্ত্র সমৃদ্ধ যুদ্ধজাহাজ স্থাপন করছে। এর ফলে পরমাণু যুদ্ধ অবশ্যম্ভাবী বলে জানিয়েছিল তারা। বস্তুত, আমেরিকা জানিয়েছিল, দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে তারা একটি যুদ্ধ জাহাজ রাখবে।

জাহাজে পরমাণু অস্ত্র চালানোর মতো ব্যালেস্টিক মিসাইল থাকবে। উত্তর কোরিয়া যেভাবে একের পর এক মিসাইল পরীক্ষা করছে, তার জবাব দিতেই ওই জাহাজ রাখা হবে বলে আমেরিকা জানিয়েছিল। কিন্তু তারা কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা দেয়নি।

এইচআর

Link copied!