ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad
প্রধানমন্ত্রী

নির্বাচনে কোনো সংঘাত চাই না, যাকে খুশি ভোট দেবেন

আমার সংবাদ ডেস্ক

আমার সংবাদ ডেস্ক

জানুয়ারি ৩, ২০২৪, ০৫:১৬ পিএম

নির্বাচনে কোনো সংঘাত চাই না, যাকে খুশি ভোট দেবেন

আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের সংঘাত চান না বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সবাইকে সকাল সকাল কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেছেন, যাকে খুশি ভোট দিন, ভোটটা জরুরি।

বুধবার (৩ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে দেশের ছয়টি এলাকার নির্বাচনী জনসভায় ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।  

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনে কোনো সংঘাত চাই না। যাকে খুশি ভোট দেবেন। ভোটটা অনেক জরুরি। ভোটে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে হবে।

সবাইকে নিজেদের পছন্দমতো ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আজকে বিভিন্ন জায়গায় আমাদের প্রার্থী আছে। সে সাথে নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়েছি। আমাদেরই স্লোগান-আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। কাজেই আপনাদের মত ভোট দেবেন, কিন্তু কোনো রকম অনিয়ম ও সংঘাত আমি চাই না।

নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো রকম কোনো দুর্ঘটনা যেন না হয়, সে সহনশীলতা আপনাদের দেখাতে হবে। নির্বাচনে যার যার ভোট শান্তি মত দেবে। সে পরিবেশটা আমাদের রক্ষা করতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই নির্বাচনটা বাংলাদেশের জন্য একান্তভাবে জরুরি। কারণ বাংলাদেশকে নিয়ে অনেক রকম খেলা অনেকে খেলতে চায়। যারা স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করে না, জয় বাংলা স্লোগান যারা নিষিদ্ধ করে দেয়। যারা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করে দেয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যারা ধ্বংস করে তারা দেশটাকেই ধ্বংস করবে। এ দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলবে।

বিএনপির সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, জনগণের ভোট চুরি করে ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল খালেদা জিয়া। থাকতে পারেনি। ভোট চুরি করলে জনগণ মেনে নেয় না। আন্দোলনের মধ্য দিয়ে খালেদা জিয়ার পতন ঘটে। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন হয়। তারপর পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। কিন্তু ওদের শিক্ষা হয়নি। তাই আবারও ২০০১ সালে ভোট কারচুপি, ভোট চুরি, জনগণের ভাগ্য নিয়ে খেলা শুরু করে। তাদের দুঃশাসনের কারণে দেশে ইমার্জেন্সি আসে।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে আমি যখন গ্যাস বিক্রি করতে রাজি হইনি, তখন ষড়যন্ত্রের শিকার হই। ক্ষমতা আসতে পারেনি। গ্যাস বিক্রি করার মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় বিএনপি-জামায়াত জোট আসে। ক্ষমতায় এসেই তারা দুর্নীতি লুটপাত, জঙ্গিবাদ, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা এবং আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের অকট্য নির্যাতন শুরু করে। তাদের দুর্নীতি এমন পর্যায়ে চলে যায়, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় ও আরেক দিকে তারেক যে হাওয়া ভবন খুলে দুর্নীতির আখড়া গড়ে তোলে। ব্যবসা-বাণিজ্য সর্বক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ করে। যার ফলে দেশে চরম অরাজকতার সৃষ্টি হয়। 

আরএস

Link copied!