ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad
ড. কামাল

জনগণ মনে করলে সংবিধানে সংশোধনী আনা যেতে পারে

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

নভেম্বর ৪, ২০২৪, ১১:৪৮ পিএম

জনগণ মনে করলে সংবিধানে সংশোধনী আনা যেতে পারে

সংবিধান প্রনেতা ড. কামাল হোসেন বলেছেন, জনগণ মনে করলে সংবিধান সংশোধনী আনা যেতে পারে। সংবিধানে ষোলোটি সংশোধনী হয়েছে।

বলেছেন, যখন দেখেছে সংবিধানে কোনো ঘাটতি আছে, যে বিধান আছে তা মানুষের স্বার্থে কাজে লাগছে না, সেটা বদলানো হয়েছে। এ কারণে হয়েছে যে, এটা মানুষের করা আইন, এটাতে কোনো ভুল হলে বা সময়ের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে শোধরাতে পারে। এটা করতে হবে মানুষদের নিয়ে। কোনো ব্যক্তি কিংবা রাষ্ট্রপতিও যদি মনে করে এটা কলমের খোঁচা দিয়ে বদলাতে পারবেন না।

বলেন, সংখ্যাগরিষ্ঠ মত যদি গড়ে ওঠে তখন সংবিধানে হাত দেওয়া যেতে পারে। এটাকেই সংবিধানের পবিত্রতা বলি। এটাকে মৌলিক আইন কেন বলি? কারণ সব আইনের ঊর্ধ্বে এর একটা মর্যাদা আছে। যেন-তেনভাবে এটাতে হাত দেওয়া যায় না। এমনিক, সংসদও মৌলিক বিষয়ে হাত দিতে পারে না।

সোমবার সন্ধ্যায় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে সংবিধান দিবস উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতি এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।

ড. কামাল হোসেনের বলেন, সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর পরে আমরা দেখতে পেরেছি, আমাদের আইন ও প্রাতিষ্ঠানিক সুরক্ষাগুলোকে আরও দৃঢ় করতে হবে। আমাদের স্বাধীন বিচারব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। সুষ্ঠু নির্বাচন প্রক্রিয়া বজায় রাখতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে হবে। দেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষাকে প্রাধান্য দিতে হবে। একটি গণতান্ত্রিক, ন্যায়সংগত এবং সংবিধানকে অত্যাচারের বিরুদ্ধে সুরক্ষাকবচ হিসেবে দাঁড় করাতে হবে। আজকের প্রেক্ষাপটে, আমাদের সংবিধানকে পুনর্বিবেচনা করা প্রয়োজন। এই সংবিধান যাতে কোনোভাবেই অত্যাচারের সুযোগ না দেয় তা আমাদের নিশ্চিত করতে হবে।

ড. কামাল হোসেন আরও বলেন, মানুষের অধিকার রক্ষার কাজ শুরু করেছিলাম। এই দুঃসহ অভিজ্ঞতা আমাদের সামনে স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, বাংলাদেশের মানুষের সংবিধানিক অধিকার রক্ষার কাজ এখনো শেষ হয়নি। তিনি বলেন, ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের ভিত্তি হিসেবে এই সংবিধান গৃহীত হয়েছিল। এই সংবিধানের ভিত্তি ছিল- আমাদের ত্যাগ এবং সম্মিলিত আকাঙ্ক্ষা। এই সংবিধানের আদর্শগত ভিত্তি ছিল- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতা।

ইএইচ

Link copied!