Amar Sangbad
ঢাকা শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৪,

জাতীয় ইমাম সম্মেলন অনুষ্ঠিত

স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে ইমামদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: ধর্মমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

জুন ৫, ২০২৪, ০৪:৪৩ পিএম


স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে ইমামদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: ধর্মমন্ত্রী

ধর্মমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান এমপি বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে ইমামদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরকার দেশের ইমাম সমাজকে একটি প্রতিষ্ঠিত জায়গায় দেখতে চায়। সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমগুলো সম্পর্কে সঠিক ধারণা দেয়ার জন্য তাঁদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ ও সময়োপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে।

 ধর্মমন্ত্রী বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে দেশের ইমাম সমাজকে মূলধারার উন্নয়নে সস্পৃক্ত করা জরুরী। সমাজের যে কোন ইতিবাচক পরিবর্তনে ইমামরা বড় ভূমিকা রাখতে পারেন। ইমামদের সঠিকভাবে প্রশিক্ষণ প্রদান করা গেলে সামাজিক উন্নয়ন কার্যক্রমে তাঁরা অবদান রাখতে সক্ষম হবেন।

বুধবার (৫ জুন) বেলা ১১.০০ টায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন আগারগাঁওস্থ মিলনায়তনে ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত জাতীয় ইমাম সম্মেলন ২০২৪ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ধর্মমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে ১৯৭৫ সালে ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশে ইসলাম প্রচার প্রসারের দ্বার উন্মোচন করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সময়ের পরিক্রমায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন মুসলিম উম্মাহর জন্য একটি বড় প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, মাননীয় সংসদ সদস্য ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব গভর্নরসের গভর্নর মোঃ আবুল কালাম আজাদ। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ধর্ম সচিব মুঃ আঃ হামিদ জমাদ্দার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব গভর্নরসের গভর্নর শায়েখ আল্লামা খন্দকার গোলাম মাওলা নকশাবন্দী ও সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার অধ্যক্ষ মাওঃ মোঃ আবদুর রশিদ। সভাপতিত্ব করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ড. মহাঃ বশিরুল আলম।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন, ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমির পরিচালক মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। এছাড়া অনুষ্ঠানে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পরিচালক ও প্রকল্প পরিচালকবৃন্দ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব, পুরস্কারপ্রাপ্ত ইমাম ও ওলামায়ে কেরামগণ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে ২০২৩ -২০২৪ অর্থবছরে জেলা পর্যায়ে ১৯২ জন, বিভাগীয় পর্যায়ে ২৪ জন ও জাতীয় পর্যায়ে ৩ জন শ্রেষ্ঠ ইমাম এবং ৬২ জন খামার প্রতিষ্ঠাকারী ইমামকে সনদপত্র ও পুরস্কার প্রদান করা হয়।

বিআরইউ
 

Link copied!