ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ঢাকা-চট্টগ্রাম পেট্রোলিয়াম পাইপলাইনের উদ্বোধন

চট্টগ্রাম প্রতিবেদক

চট্টগ্রাম প্রতিবেদক

আগস্ট ১৬, ২০২৫, ১২:৫৮ পিএম

ঢাকা-চট্টগ্রাম পেট্রোলিয়াম পাইপলাইনের উদ্বোধন

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় পাইলাইনে জ্বালানি তেল সরবরাহ শুরু হয়েছে। ২৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) বছরের প্রায় ২২৬ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে।

শনিবার বেলা ১১টায় চট্টগ্রামের পতেঙ্গা এলাকায় জ্বালানি তেলের প্রধান স্থাপনা (এমআই) প্রান্তে এর উদ্বোধন করেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) কর্মকর্তারা জানান, ২৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পাইপলাইনে নিয়মিত জ্বালানি তেল সরবরাহ করা হলে তেল পরিবহন বাবদ বছরের সাশ্রয় হবে অন্তত ২২৬ কোটি টাকা। এই পাইপলাইন দিয়ে ঢাকা প্রান্তে মূলত ডিজেল পরিবহন হবে।

প্রকল্পের বিবরণ অনুসারে, পেট্রোলিয়াম ট্যাঙ্কারে তেল পরিবহনের ফলে আগে লোডিং এবং আনলোডিং প্রক্রিয়ার সময় দুইবার সময় ব্যয় হতো। এখন থেকে পাইপলাইন ব্যবহারের ফলে দূষণের হার কমবে।

পতেঙ্গা থেকে নারায়ণগঞ্জের গোদনাইল পর্যন্ত ২৪১ কিলোমিটারজুড়ে ১৬ ইঞ্চি ব্যাসের একটি পাইপ স্থাপন করা হয়েছে। গোদনাইল থেকে ৮.২৯ কিলোমিটার দূরে ফতুল্লায় একটি ডিপো স্থাপন করা হয়েছে, যেখানে ১০ ইঞ্চি ব্যাসের একটি পৃথক পাইপলাইন স্থাপন করা হয়েছে। ভূগর্ভস্থ পাইপলাইনটি ২২টি নদী ও খালের নিচ দিয়ে গেছে।


এর আগে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী পাইপলাইন নামে একটি পাইপলাইন ভারত থেকে বাংলাদেশে ডিজেল আমদানির জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল।

বিপিসি কর্মকর্তারা জানান, তারা এখন সমুদ্র থেকে অপরিশোধিত তেল খালাসের জন্য আরেকটি পাইপলাইন নির্মাণ করছেন।

বিপিসি কর্মকর্তাদের মতে, তেল ট্যাঙ্কারগুলো বন্দর শহর থেকে নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরে পেট্রোলিয়াম পরিবহনে অন্তত ২৪ ঘণ্টা সময় নেয়। সেখানে পাইপলাইনটি মাত্র চার ঘণ্টার মধ্যে তেল পৌঁছাতে সক্ষম।

বর্তমানে বিপিসি প্রতি বছর তেল ট্যাঙ্কারে করে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় তেল পরিবহনে ৩২৬ কোটি টাকা ব্যয় করে। তবে পাইপলাইনটি চালু হলে খরচ হবে ৯০ কোটি টাকা। ফলে বার্ষিক কমপক্ষে ২২৬ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। পাইপলাইন চালুর ফলে তেল চুরিও ঠেকাবে বলে জানান কর্মকর্তারা।

জেএইচআর

Link copied!