ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

রিজার্ভ নামল ৩৬ বিলিয়নের ঘরে

মো. মাসুম বিল্লাহ

সেপ্টেম্বর ২১, ২০২২, ০৭:৫৭ পিএম

রিজার্ভ নামল ৩৬ বিলিয়নের ঘরে

বাণিজ্য ঘাটতি কাটাতে আমদানিতে কড়াকড়ি, কৃচ্ছ্র সাধন এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধিসহ নানামুখী উদ্যোগের প্রভাব এখনও পরেনি ডলার বাজারে। তাই চাপ সামাল দিতে নিয়মিত রিজার্ভ থেকে ডলার সরবরাহ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। 

একই সঙ্গে চলতি এলসি দায়ের পাশাপাশি বকেয়া বিলের চাপে ক্রমেই কমছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। গত বছরে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের রিজার্ভ এখন নেমেছে ৩৭ বিলিয়নের নিচে। 

বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৬ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলারে। এটিই গত কয়েক বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন রেকর্ড। বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি দায়িত্বশীল সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। 

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত সেমাবার ডলারের পরিমাণ ছিল ৩৭ দশমিক শূণ্য ৮ বিলিয়ন ডলার। আর চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) দেশগুলোর জুলাই-আগস্ট সময়ের জন্য ১ দশমিক ৭৪ বিলিয়ন পরিশোধ করায় রিজার্ভ ৩৭ দশমিক ১৩ বিলিয়নে নেমে আসে। 

অথচ গত বছর ২৫ আগস্ট রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৪৮ দশমিক ৬০ বিলিয়ন। সেই হিসাবে ১ বছরের ব্যবধানে রিজার্ভ কমেছে ১১ দশমিক ৬৩ বিলিয়ন ডলার। 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘সাধারণত কোন দেশের ৩ মাসের আমদানি বিল পরিশোধের জন্য রিজার্ভ থাকলে তা আদর্শ ধরা হয়। আমাদের বর্তমান রিজার্ভ এর চেয়ে অনেক উপরে রয়েছে। 

সুতরাং রিজার্ভ নিয়ে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। এছাড়া সরকার আমদানিতে কড়াকড়ি ও কৃচ্ছ্র সাধন নীতি ঘোষণা করছে। এতে আমদানি কমতে শুরু করেছে। আবার রপ্তানি আয় বাড়ছে। 

পাশাপাশি সরকারের নানা উদ্যোগের ফলে রেমিট্যান্স সংগ্রহ বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব উদ্যোগের ফল পেতে একটু সময় লাগছে। আশাকরি স্বল্প সময়ের মধ্যে ডলার বাজারে স্থীতিশীলতা ফিরে আসবে।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, সরাকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে গত জুলাই মাসের তুলনায় আগস্টে আমদানির ক্ষেত্রে এলসি (ঋণপত্র) নিষ্পত্তি কমেছে ২৫ শতাংশ। আগস্টে এলসি বাবাদ পরিশোধ হয়েছে ৫ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন ডলার, যা আগের মাসে ছিল  ৭ দশমিক ৪২ বিলিয়ন। 

আর চলতি বছরের জানুয়ারিতে এলসি নিষ্পত্তি হয়েছে ৬ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন, ফেব্রুয়ারিতে ৬ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন, মার্চে ৭ দশমিক ৬৭ বিলিয়ন, এপ্রিলে ৬ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন, মে মাসে ৭ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ও জুনে ৭ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

 

টিএইচ

Link copied!