ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

ভুয়া তথ্যের সেই পোস্ট সরিয়ে নিলেন জয়

আমার সংবাদ ডেস্ক

আমার সংবাদ ডেস্ক

ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০২৫, ০৪:৫৫ পিএম

ভুয়া তথ্যের সেই পোস্ট সরিয়ে নিলেন জয়

ভুয়া তথ্যের সেই পোস্ট সরিয়ে নিলেন গণ-অভ্যুত্থানে ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে তিনি পোস্টটি সরিয়ে নেন।

ক্ষমতাচ্যুত হাসিনার পুত্র জয় তার পোস্টে একটি ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করে দাবি করেন, ওয়েবসাইটটি শফিকুল আলম এবং জুলাই আন্দোলনের কয়েকজন সমন্বয়কের ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ প্ল্যাটফরম বাইন্যান্স অ্যাকাউন্টের হিসাব প্রকাশ করেছে।

সেই পোস্টটি শেয়ার করে প্রেসসচিব শফিকুল আলম সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ছেলে জয়কে ‘অপতথ্যের জনক’ আখ্যা দেন।

জয়ের ফেসবুক পোস্ট শেয়ার করে শফিকুল আলম লেখেন, অপতথ্যের জনক ও ডিজিটাল লুট মাস্টার আমার সম্পর্কে সম্পূর্ণ ভুয়া ও মনগড়া খবর ছড়াচ্ছেন। আমাদের জানামতে, এই ওয়েবসাইটটি ভুয়া সংবাদ প্রকাশকারীদের মধ্যে একটি।

তিনি আরো লেখেন, আমি আগেই আমার সম্পদের হিসাব প্রকাশ করেছি। আমার কোনো ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ড নেই।

শুধু একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট আছে। আমার বিরুদ্ধে কিছু খুঁজে পেলে খুশি হবো।

জয় পোস্ট সরিয়ে ফেললে শফিকুল আলম আরেক পোস্টে লেখেন, তথ্যবাবা ঘুম থেকে উঠে আমার সঙ্গে নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সম্পর্কে একটি ভুয়া খবর শেয়ার করেন। কয়েক ঘণ্টা পর সেটি সরিয়ে ফেলেন।

তিনি লেখেন, এই হলো সেই অপতথ্যের জনক, যাকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সমর্থকরা পূজা করেন। এই সেই তথাকথিত হার্ভার্ড থেকে পড়াশোনা করা ডিজিটাল লুট মাস্টারের কাজের নমুনা। এটি তার মায়ের কাছ থেকে পাওয়া এক ধরনের জিনগত রোগ, যিনি জন্মগতভাবে মিথ্যাবাদী।

প্রেসসচিব লেখেন, তার মা একমাত্র সত্য কথাটি তখনই বলেছিলেন, যখন তিনি গর্ব করে একদল মোসাহেব সাংবাদিককে জানিয়েছিলেন, তার পিয়ন ৪০০ কোটি টাকা (বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী ৩২ মিলিয়ন ডলার) আয় করেছে। ওই কোটি টাকার পিয়নের অবৈধ সম্পদের তদন্ত শুরু হলে দেখা যায়, তিনি আসলে ৬৩০ কোটি টাকারও বেশি অর্থ কামিয়েছেন।

বিআরইউ

Link copied!