ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

সুদানে বিমান হামলায় ২২ জন নিহত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

জুলাই ৯, ২০২৩, ১০:৩১ এএম

সুদানে বিমান হামলায় ২২ জন নিহত
ছবি: সংগৃহীত

সুদানে বিমান হামলায় কমপক্ষে ২২ জন নিহত হয়েছে। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সেনাবাহিনী এবং আধাসামরিক বাহিনীর মধ্যে সপ্তাহব্যাপী লড়াইয়ে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে মারাত্মক হামলার ঘটনা এটি। হামলায় আরও বহু মানুষ আহত হয়েছে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় শনিবার রাজধানী খার্তুমের পার্শ্ববর্তী শহর ওমদুরমানের একটি আবাসিক এলাকায় ওই অভিযান চালানো হয়। জাতিসংঘ তাৎক্ষণিকভাবে ওই হামলার নিন্দা জানিয়েছে।

সামরিক বাহিনী এবং র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) মধ্যে এটি ছিল সবচেয়ে মারাত্মক সংঘর্ষের একটি। গত মাসেও এক বিমান হামলার ঘটনায় কমপক্ষে ১৭ জন নিহত হয়। এর মধ্যে পাঁচ শিশুও ছিল।

রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, রাজধানী খার্তুম ও এর পার্শ্ববর্তী তিন শহরের অন্যতম ওমদুরমানের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে আধাসামরিক বাহিনী আরএসএফের (র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস) হাতে। পাশের আরেক শহর বাহরির নিয়ন্ত্রণও তাদের কাছেই। অন্যদিকে এসব শহরের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেতে সেনাবাহিনী বিমান হামলা চালাচ্ছে।

ক্ষমতা দখলকে কেন্দ্র করে সেনাবাহিনী ও আধাসামরিক বাহিনীর লড়াই ১২ সপ্তাহ ধরে চলছে। পরিস্থিতি শান্ত হওয়ার কোনো লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। এর মধ্যে বেশ কয়েকবার যুদ্ধবিরতি ঘোষণা হলেও তা খুব একটা কাজে আসেনি।

গত ১৫ এপ্রিল সেনাবাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র সংঘাতের পর আরএসএফ রাজধানীসহ আশপাশের শহরে দ্রুত নিয়ন্ত্রণ নেয়। তারপর থেকেই পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে থাকে। আরএসএফের কাছ থেকে সবকিছুর নিয়ন্ত্রণ নিতে প্রায় প্রতিদিনই বিমান হামলা চালাচ্ছে দেশটির সশস্ত্র বাহিনী (এসএএফ)।

জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেস এসব হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। রোববার সকালে তার মুখপাত্র এক বিবৃতিতে এ কথা জানান।

গত কয়েক দিন ধরেই সংঘাতের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে ওমদুরমান। শহরের পূর্বাঞ্চলে রাষ্ট্রায়ত্ত একটি প্রচারমাধ্যমের অফিসে রাতভর হামলা চালানো হয়। সেনাবাহিনী এক ফেসবুক পোস্টে ২০ বিদ্রোহী সেনাকে হত্যার কথা নিশ্চিত করেছে। একই সঙ্গে আরএসএফের অস্ত্র ধ্বংস করে দেওয়ার দাবিও করা হয়েছে।

সুদানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিম দারফুরে জাতিগত সহিংসতার পাশাপাশি দুই বাহিনীর সংঘর্ষ খার্তুম, করদোফান ও দারফুরে ছড়িয়ে পড়ায় এখন পর্যন্ত কমপক্ষে এক হাজার ১৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। তিন মাসের এ লড়াই এরই মধ্যে আনুমানিক ২৯ লাখ লোককে বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য করেছে। বিদেশিরা দেশটি ছেড়ে চলে গেছে। সাত লাখের মতো নাগরিক প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নিয়েছেন।

আরএস

Link copied!