ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভ্রান্তিকর তথ্য: মাগুরা সদর হাসপাতালের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত

মিরাজ আহমেদ, মাগুরা

মিরাজ আহমেদ, মাগুরা

আগস্ট ১৭, ২০২৫, ০৩:৩৯ পিএম

সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভ্রান্তিকর তথ্য: মাগুরা সদর হাসপাতালের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত

মাগুরার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে ধুপি (লন্ড্রি) সেবা প্রদানকারী ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান মেসার্স লাকী এন্টারপ্রাইজ দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালের বেডশিট, বালিশের কভারসহ বিভিন্ন কাপড় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ করে আসছে। 

তবে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির মালিক জাহিদুজ্জামানকে লক্ষ্য করে ‘চাঁদাবাজি ও বিভ্রান্তিকর অপপ্রচার’ চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রেজা ফেরদৌস নামের এক ব্যক্তি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হাসপাতাল ও ঠিকাদারকে নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করছেন।

অভিযোগ রয়েছে, তিনি সম্প্রতি কিছু ঠিকাদার ও ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ দাবি করছেন এবং তা না দিলে তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন।

উল্লেখ্য, চলতি আগস্ট মাসের ৫ তারিখে মাগুরা সদর হাসপাতালের পাশে পেয়ারলেস হাসপাতালে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনাতেও রেজা ফেরদৌসের জড়িত থাকার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তার ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। 
এছাড়া জাহান ক্লিনিকের মালিক ডা. মাসুদের কাছ থেকেও তিনি অর্থ দাবি করেছেন। 

স্থানীয়রা জানান, আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবু নাসের বাবলুর বাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনায় তার সংশ্লিষ্টতার কথাও উঠেছে।

এ প্রসঙ্গে ঠিকাদার জাহিদুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন,“আমাদের প্রতিষ্ঠান নিয়মমাফিক হাসপাতালের কাপড় পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করছে। চাঁদাবাজিকে প্রশ্রয় না দেওয়ায় আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর প্রচারণা চালানো হচ্ছে। এর ন্যায় বিচার চাই।”

অন্যদিকে, মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মহাসিন ফকির বলেন,“সাম্প্রতিক সময়ে হাসপাতাল ও সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারদের নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো হচ্ছে, যা হাসপাতালের ভাবমূর্তিকে ক্ষুণ্ন করছে। চাঁদাবাজির বিষয়টি প্রশাসনিকভাবে দেখা হচ্ছে।”

স্থানীয় সচেতন মহল মন্তব্য করেছেন, সরকারি হাসপাতালে স্বাভাবিক কার্যক্রমে চাঁদাবাজি ও অপপ্রচার একটি নিন্দনীয় অপরাধ। 

তারা প্রশাসনকে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।

ইএইচ

Link copied!